তিন বার বাজিকরের কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়েও আইসিসি বা বিসিবিকে জানাননি সাকিব। সেই অপরাধে গত বছর শাস্তি পেয়েছিলেন তিনি। সেটা ছিল বাংলাদেশের জন্য একটা বজ্রাঘাতের মতো ব্যাপার। ২০২০ সালে বাংলাদেশের এক গাদা ম্যাচ খেলার কথা ছিল। সেই সময়টা সাকিবকে ছাড়া পাড়ি দেওয়ার সম্ভাবনাই আতঙ্কিত করেছিল সবাইকে। অবশ্য সাকিবকে ছাড়া খুব বেশি ম্যাচ খেলতে হয়নি বাংলাদেশকে। করোনা এসে সবাইকেই মাঠের বাইরে পাঠিয়ে দিয়েছে।
এখন বাংলাদেশ প্রস্তুতি নিচ্ছে আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফেরার। কিছু ঘরোয়া ম্যাচ হয়ে গেছে। একটা ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি হবে সামনে। ৪ নভেম্বর হয়তো দেশে ফিরবেন সাকিব। এর মধ্যে বিকেএসপিতে অনুশীলন করে যাওয়া এই অলরাউন্ডারও হয়তো ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট দিয়ে খেলায় ফিরবেন। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজে সম্ভবত দেখা যাবে তাকে।
তবে মাঠের বাইরে থাকলেও গত একটি বছর তার জীবন থেমে থাকেনি। এই সময় দ্বিতীয় কন্যাসন্তানের বাবা হয়েছেন। নিজের নামে ফাউন্ডেশন খুলে করোনার ধাক্কায় বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছেন। ফেরার প্রস্তুতি নিতে দেশে এসে করে গেছেন বিজ্ঞাপনের শুটিংও।