এ আর মজিদ শরীফ :
চলমান ব্যস্ততম রাজধানীর আব্দুল্লাহপুরের পূর্ব পাশে সরকারি জায়গা দখল করে শফিক মোল্লা নামে একজন ভূমিদস্য গড়ে তুলেছে হোটেল আল মদিনা। প্রকৃতপক্ষে শফিক মোল্লা খাবারের হোটেল করলেও তার কর্মচারী ম্যানেজার ওয়েটার সবাই আছে ডাকাতের ভূমিকায়।
বাস স্ট্যান্ড মানুষ আসছে মানুষ যাচ্ছে উড়ছে ধুলাবালি চলছে আল মদিনা রেস্টুরেন্টে পরোটা রুটি বানানোর ধুম। তারই পাশে কাচের সুকেজে সাজিয়ে রেখেছে ভর্তা, ভাজি ,মাছ, মাংস, রাস্তার ধুলা পরে নতুন স্তর হয়েছে খাবারের উপর এরই মাঝে কোন কাস্টমার খাবার খেতে আসলে এটা নাই সেটা নাই বলে তাদের ইচ্ছামতো খাবার খাওয়াইয়া সাধারণ মানুষের কাছ থেকে গলা কাটা দাম রাখে। শফিক মোল্লা অকপটে বলে বেড়ায় আমি কাউকে ভয় পাই না পুলিশকে টাকা দেই কাউকে পাত্তা দেই না। আমি সরকারি জমি দখল করে আব্দুল্লাহপুরের মত স্থানে হোটেল বানিয়ে ব্যবসা করছি আমার ক্ষমতা কতটুকু আন্দাজ করা উচিত।
আব্দুল্লাহপুর ব্যস্ততম এলাকায় ধুলাবালির মধ্যে খাবার বিক্রি করছে হোটেল আল-মদিনা। নেই কোন স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবস্থা রান্না করে স্যাঁত সাথে ময়লার দাগ পচা বাঁশি দুর্গন্ধ এর মধ্যেই চলছে ব্যবসার ঠকাচ্ছে প্রতিনিয়ত মানুষকে। নিম্নমানের খাবার দিয়ে চড়া দাম নিচ্ছে এসব হোটেল মালিকরা। হোটেলের ওয়েটার বাবুর্চিদেরকে দেখে মনে হবে গত ১ সপ্তাহে গোসল করে নাই ব্যবহার বিশ্রী।
এ বিষয় নিয়ে আল মদিনা হোটেলে খেতে আসা জনৈক বেলায়েত ও রকির কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন খাবার খেয়ে আমাদের বমি বমি ভাব হচ্ছে। এসব রেস্টুরেন্টের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিয়ে সিলগালা করার সাথে সাথে তাদেরকে শাস্তির ব্যবস্থা করা সময়ের দাবি।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply