আওরঙ্গজেব কামাল ঃ সাভারের আশুলিয়ায় একাধিক পোশাক শ্রমিককে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত কর্মকর্তা হারুন অর রশিদকে তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সে আশুলিয়া থানার নরসিংহপুর অন্বেষা কারখানায় উৎপাদন ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। শনিবার ভোরে নোয়াখালি জেলার নিজ গ্রাম থেকে আশুলিয়ার থানা পুলিশের একটি দল তাকে গ্রেফতার করে। পরে দুপুর সাড়ে ১২ টায় তাকে আশুলিয়া থানা আনা হয়। গ্রেফতারকৃত হারুন অর রশিদ নোয়াখালি জেলার কবিরহাট থানার মালিপাড়া গ্রামের মুকবুল হোসেনের ছেলে। পুলিশ জানায় , গত ৩ আগষ্ট অন্বেষা কারখানার নারী পোশাক শ্রমিক ধর্ষণের অভিযোগে কর্মকর্তা হারুনের বিরুদ্ধে আশুলিয়া থানায় মামলা দায়ের করেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে পালাতক হারুনকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালী থেকে গ্রেফতার করা হয়। তার বিরুদ্ধে একাধিক নারী পোশাক শ্রমিককে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এর আগে বিভিন্ন কারখানায় এ ধরণের অপকর্মে জন্য চাকরিচ্যুত করা হয়েছিলো। কিন্তু কেউ অভিযোগ না করা করায় পার পেয়ে গেছে। উল্লেখ্য, এ মাসের শুরুতে অন্বেষা কারখানায় উৎপাদন ব্যবস্থাপক হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে নারী পোশাক শ্রমিকদের নিজ অফিসে ডেকে নিয়ে ৭ নারী ধর্ষনের অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় সাতটি শ্রমিক সংগঠন একত্র হয়ে তাকে গ্রেফতারের জন্য মানববন্ধন করে । সেদিন পুলিশ মামলাটি গ্রহণ করে। তারপর থেকে সেই কর্মকর্তা কারখানা থেকে পালিয়ে গিয়ে আত্মগোপনে চলে যায়। হারুন মেয়েটিকে ধর্ষনের পর মেয়েটি গর্ভবর্তী হয়ে পড়ে । পরে বুড়িপাড়ার হোমিও চিকিৎসক মাজাহারুল তার গর্ভপাত ঘটায় ভুক্তভোগীদের দাবী। এদিকে দুপুরে আশুলিয়ায় আউক পাড়া বিয়ে অনুষ্ঠানে গান ডেকে এনে বাউল শিল্পিকে গনধর্ষনের ঘটনায় গ্রেপ্তার রাজ্জাক ও আতাউরকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে প্রেরন করা হয়েছে। আশুলিয়া থানার ওসি আবদুল আউয়াল দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকাকে বলেন, এজাহারে আরও অভিযোগ অন্বেষা কারখানায় উৎপাদন ব্যবস্থাপক হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে ৭ নারী তরুণীকে একটি কক্ষে আটকে রেখে ধর্ষণ করে রশিদ মিয়া। এ ছাড়া
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply