শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩, ০৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
নীলফামারীতে ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার ধূমপান মানে জেনে শুনে বিষপান : বিভাগীয় কমিশনার মসজিদে প্রবেশ করে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণে সোনিয়া আক্তার ওরফে সনির বিরুদ্ধে সাংবাদিক সম্মেলন বাঞ্ছারামপুর থানার ওসি নূরে আলমের ব্যবহারে মুগ্ধ এলাকাবাসী রাজধানীর বনানী থেকে ছিনতাইকারী চক্রের মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৭ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারই নির্বাচনকালীন সরকারের দায়িত্ব পালন করবে : তথ্যমন্ত্রী পূবাইলে যুগান্তররের সাংবাদিকের বাড়িতে ডাকাতি, ২২দিন পেরোলেও মামলা নেয়নি পুলিশ গণমাধ্যমকে বিশেষভাবে সতর্ক থাকার আহ্বান রাষ্ট্রপতির এইচএসসি পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের সঙ্গে নিরাপত্তা ও বাণিজ্যে সহযোগিতা বাড়াতে চায়

উইপোকা খাচ্ছে মাধ্যমিকের ১০টন পাঠ্যপুস্তক

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ৩১ মে, ২০২১
  • ৮১ Time View

 

 

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

 

খুলনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের দুইটি হল রুমে পড়ে রয়েছে মাধ্যমিকের ১০ টন বই। দীর্ঘদিন পড়ে থেকে নষ্ট হলেও এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণে উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের।

নিচতলার পূর্ব পাশের রুমের জানালার পাল্লা না থাকায় বই ভিজছে বৃষ্টির পানিতে। বছর বছর অবহেলায় মেঝেতে পড়ে থাকায় তা খাচ্ছে উইপোকায়।

ভবনটির দুই রুমে ২০২০ শিক্ষা বর্ষের ৬ষ্ট শ্রেণীর বাংলাদেশ বিশ্ব পরিচিতি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি। ৭ম শ্রেণীর বাংলা ব্যাকরণ ও নির্মিতি, ইংলিশ ফর টুডে, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা। ৮ম শ্রেণীর ইংরেজী গ্রামার এন্ড কম্পোজিশন, বিজ্ঞান। ৯ম-১০ম এর জীববিজ্ঞান, ক্যারিয়ার শিক্ষা, ইংরেজি, বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্ব সভ্যতা সহ মাদ্রাসা ও কারিগরী শিক্ষার বিভিন্ন বই ছড়িয়ে রয়েছে।

খুলনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে পড়ে থাকা বই সম্পর্কে জানতে অধ্যক্ষের সাথে কথা হয়। প্রফেসর এম, আবুল বাসার মোল্লা জানান, রুম দুটি মাধ্যমিকের বই-পুস্তক রাখার জন্য ব্যবহার হতো। তবে স্থান পরিবর্তন করে বয়রায় স্থানান্তর করা হয়েছে। কিন্তু এই জায়গা থেকে বইগুলো সরানো হয়নি। দায়িত্বশীলদের এ বিষয়ে জানানো হয়েছে, কিন্তু তারা পদক্ষেপ নেয়নি।

এ বিষয়ে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মোমিন জানান, ২০১০ সাল থেকে ওখানে বই রাখা হচ্ছে। ১৬ থেকে ২০ শিক্ষা বর্ষের বই পড়ে রয়েছ সেখানে। নষ্ট হতে থাকা বই এর বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, পুরাতন বই তারা বিক্রি করে দেয়, তবে এখন পর্যন্ত বই বিক্রির বিষয়ে নির্দেশনা আসেনি।

এ বিষয়ে জেলা শিক্ষা অফিসার খন্দকার রুহুল আমিন জানান, আগে ওখানেই মাধ্যমিক সহ মাদ্রাসা ও কারিগরী শিক্ষার বই-পুস্তক রাখা হতো। এখন বয়রা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে রাখা হচ্ছে। কিছু পুরাতন বই আগের জায়গায় রয়েছে। তবে সেগুলো পলিথিন বিছিয়ে মেডিসিন দিয়ে রাখতে বলা হয়েছিলো। বইগুলোর বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানালে তিনি বলেন, ‘থানা পর্যায়ের দায়িত্বশীলের সাথে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়