নিজস্ব প্রতিবেদকঃ “জীবে দয়া করে যে জন, সে জন সেবিচে ঈশ্বর” বাংলা ভাষার এই প্রবাদটিকে সামনে রেখে জন দরদী সমাজসেবীদের পথ চলা। অতীতে এ দেশ তথা বিশ্বের বুকে যত সমাজসেবী ও জনদরদী ছিলেন তাদের জীবন পর্যালোচনা করলে মুলতঃ এই প্রবাদটির ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা বলে গেছেন সূর্য আমি অস্তমিত হবো তবু চিহ্ন রেখে যাব, তার এই উক্তিকেই অনেকে মূল মন্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছেন। তাইতো ধরণীর তরে কেউ সামাজিক, কেউ রাজনৈতিক, কেউ অর্থনৈতিক, কেউ ধার্মিক, কেউ সমাজসেবা, কেউবা ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে রেখে যাচ্ছেন তাদের স্ব-স্ব কর্ম পথিকৃত। আমরা আজ এমনি লোকের সাক্ষাত পেয়েছি যিনি নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার সেই বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরকে মাথায় রেখে সমাজসেবায় বিশেষ অবদান রেখে যাবার জন্য দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন। যাতে করে মৃত্যুর পরও যেন মানুষ তাকে সম্মানের সহিত স্মরণ করে। তেমনি একজন পরোপকারী, ন্যায়পরায়ণ, সময়ের গুণাবলী, সময়ের শ্রেষ্ঠ সাহসী সন্তান, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজপথের লড়াকু সৈনিক, বিশিষ্ট সমাজসেবক ও রাজধানীর উত্তরখান থানার স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি, ঢাকা উত্তর সিটির নবগঠিত ৪৬নং ওয়ার্ড কমিশনার পদপ্রার্থী মোঃ জাকির হোসেন। তিনি রাজধানীর উত্তরখান এলাকার একজন স্থায়ী বাসিন্দা। এলাকায় যেমনি দক্ষ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্তের অধিকারী তেমনি একজন সমাজ সেবী শিক্ষানুরাগী হিসাবে সমাজে সমধিক পরিচিত। সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার কন্ঠ প্রচ্ছন্নতায় যিনি সমাজ সেবায় এক উজ্জ্বল তারকা। যিনি হাটি হাটি পা পা করে দ্রুত নিজেকে সমাজ সেবক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। যিনি এলাকার ছোটো বড় আবাল বৃদ্ধ বর্ণীতার প্রিয় মানুষ, গরীব দুঃখী সহ সমাজের সাধারন মানুষের সঙ্গী। অসহায় দরিদ্র মানুষের সহায়ক, তিনি হলেন মোঃ জাকির হোসেন। তিনি এমনি একজন মানুষ, তাকে সকল শ্রেনী পেশার মানুষ ভালোবাসেন। তিনিও তাদেরকে মনে প্রানে ভালো বাসেন। এলাকার সচেতন মহলের মুখ থেকে মোঃ জাকির হোসেনর বেশ সুনাম শোনা যায়। তিনি সব সময় তার এলাকার মানুষের সুখে দুঃখে এগিয়ে যান। তিনি চান না তার দাড়া কোন মানুষ বিন্দু পরিমান কষ্ট পাক। মানুষের সুখে দুঃখে তাদের সেবা করতে পারলে তিনি নিজেকে ভীষণ গর্বিত মনে করেন। তার মতে, আমি সাড়া জীবন সাধারন মানুষের সেবা করার জন্য সমাজ সেবা করে যাবো। আমার সমাজ সেবার প্রধান উৎসই হল আমার এলাকা বাসি তথা ঢাকা মহানগর উত্তর সিটির নবগঠিত ৪৬নং ওয়ার্ড বাসি। আমি যেন আমার ৪৬নং ওয়ার্ড বাসির সুখ দুঃখের অংশিদার হয়ে তাদের সমস্যা সমাধান করতে পারি। তিনি এলাকার রাস্তাঘাট, মসজিদ মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের উন্নয়নের সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তিনি নিজেও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক, ব্যাবসায়ীক ও রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত রয়েছেন। তিনি বর্তমানে এলাকা বাসীর আরও অধিকতর সেবা দানের উদ্দেশ্যে আগামি ঢাকা সিটি নির্বাচনে ঢাকা মহানগর উত্তর সিটির ৪৬নং ওয়ার্ডের কমিশনার পদে নির্বাচন করার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি কমিশনার নির্বাচিত হলে ৪৬নং ওয়ার্ড একটি আধুনিক ওয়ার্ডে রূপান্তরিত হবে ইনশাল্লাহ ।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply