এম. আব্দুল করিম, কেশবপুর (যশোর) প্রতিনিধি ঃ যশোরের কেশবপুর উপজেলার ৪নং বিদ্যানন্দকাটী ইউনিয়নের ভান্ডারখোলা ফতেপুর গ্রামের শেখ আবুল কাসেমের ছেলে আব্দুল হান্নান খোয়া বালি সিমেন্ট দিয়ে খুটি রিংস্লাব ও কালভার্ট তৈরী করে এখন স্বালম্বী। সরেজমিনে জানাগেছে, উপজেলার ভান্ডারখোলা বাজারের ২শ মিাটার পুর্বে ভান্ডারখোলা- শুভাশিনী সড়কের উত্তর পাশে ৩৬শতাংশ জমি বছরে ৩৫মণ ধানে হারি নিয়ে আব্দুল হান্নান ২০১৭ সালে শুরু করেন খোয়া বালি সিমেন্ট দিয়ে খুটি তৈরীর ব্যবসা। সে সময় হান্নান ব্যবসায় তেমন আশানুরুপ মুনাফা অর্জন করতে পারিনি। অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে কয়েক মাস পরে তিনি প্রায় ১২লক্ষ টাকা ব্যায়ে খুটি রিংস্লাব ও কালভার্ট তৈরীর জন্য অত্যাধুনিক মেশিন স্থাপন করেন। সেই থেকে তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। সম্প্রতি তিনি তার এই ব্যবসার পাশাপাশি জিআই তারের নেট ও মুরগী খামার তৈরী করে ব্যবসাকে আরো বড় করেছেন। তিনি তার ওই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটির নাম দিয়েছেন মাহিম ইন্টার প্রাইজ। বর্তমান মাহিম ইন্টার প্রাইজে ২৭ পরিবারের আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্ঠি হয়েছে। যার মধ্যে প্রতিদিন ১২জন মহিলা ও ১৫জন পুরুষ শ্রমিক ৪’শ থেকে সাড়ে ৪’শ টাকা পারিশ্রমিকে নিয়মিত কাজ কর মহা খুশি তারা। বর্তমানে আব্দুল হান্নান মাহিম ইন্টারপ্রাইজ থেকে মাসিক ১লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ টাকা মুনাফা অর্জন করছেন। যা এলাকার যুব সমাজকে আত্ম কর্মসংস্থান সৃষ্টির প্রতি আগ্রহী করে তুলছে। ২৭ পরিবারের কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি ঐ কারখানা থেকে আব্দুল হান্নান নিজেকে স্বাবলম্বী করে সাফল্যের শিখরে উঠিয়ে নেওয়ার চেষ্টা অব্যহত রেখেছেন। আত্ম কর্মসংস্থান মুলক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সরকারি পৃষ্টপোশকতা পেলে আরো বড় কিছু সৃষ্টি করা সম্ভব। এবং এলাকার যুব সমাজকে মাদকে ভয়াল থাবা থেকে রক্ষা সহ বিভিন্ন অপরাধ মুলক কর্মকান্ড থেকে ফিরিয়ে এনে কর্মময় জীবন উপহার দেওয়া সম্ভব হবে এলাকার বিশিষ্ট জনদের অভিমত। তাই এরকম মহোতি উদ্যোগে অর্থলগ্নি প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সহযোগিতা সহ সরকারি পৃষ্টপোশকতা কামনা করেছেন মাহিম ইন্টার প্রাইজ এর সত্ত্বাধিকারী আব্দুল হান্নান শেখসহ এলাকার সুধীসমাজ। এবিষয় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমান বলেন আত্ম কর্মসংস্থান মুলক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে সরকারি পৃষ্টপোশকতা
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply