শাহ্ আল ইমরান :
খুলনার দৌলতপুর মহাসিন মোড় রেলগেইট মানিক তলার রিফা ট্রেডিং ইন্টারন্যাশনাল ও রিফা মটরস এর প্রতিষ্ঠাতা মনজু মিয়ার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ ও মামলা হয়েছে। তার নামে অর্থ আত্মসাৎ প্রতারণা করে জমি হাতিয়ে নেওয়া সহ রয়েছে সব অভিনব গল্প কাহিনী। নিজ এলাকায় ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের কাছে টাকা হাতির নিয়ে নিজ এলাকায় কিনেছেন শত শত বিঘা জমি। সেই সাথে মানুষের সাথে বিভিন্ন কৌশল করে সে প্রতারণা করে আসছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শত শত বিঘা জমি ও কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে এভাবে অনেক অসহায় মানুষের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে সিনেমার গ্রাম্য চরিত্রের ভিলেনের মতে সহায় সম্বল সব হাতিয়ে নিয়ে অনেক পরিবারকে রাস্তায় বসিয়ে দিয়েছেন। মনজু মিয়ার বিরুদ্ধে বেরিয়ে আসে একেরপর এক প্রতারণার গল্প। চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার চিৎলা ইউনিয়নের কুলপালার সোহেল শাহ্ সাথেও করেছেন অভিনব প্রতারণা। পাট ক্রয় করে পাঁচ বছর অতিবাহিত হলেও এখনো পর্যন্ত সোহেল শাহ্ টাকা পরিশোধ করে নাই মনজু মিয়া।
সোহেল শাহ্ বলেন গত পাঁচ বছর আগে আমার কাছে থেকে ১৫ লক্ষ টাকার পাট বাকিতে ক্রয় করে। পরের দিন দেওয়ার কথা থাকলেও পাঁচ বছর অতিবাহিত হলেও এখনো পর্যন্ত টাকা পরিশোধ করেনি তিনি। প্রতারক মনজু মিয়া মারসিটিস গাড়িতে চড়ে বিভিন্ন এলাকার পাটের ব্যাপারিদের কাছে থেকে বিভিন্ন ধরনের প্রভলন দেখিয়ে পাট ক্রয় করতো। খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলা ও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মানুষের কাছে কোটি কোটি টাকার পাঠ ক্রয় করে লাপাত্তা হয়ে গেছেন।
জানা গেছে বর্তমান তিনি তার প্রতারণা করা কোটি কোটি টাকা দিয়ে ঢাকাতে আরাম আয়েশে দিন কাটাছে সেইসাথে মেতেছেন আমেজ ফূর্তিতে। আরোও বিস্তারিত থলের বিড়াল উন্মোচিত সংবাদ দেখতে চোখ রাখুন দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকায়। খবরের পিছনের খবর জানতে একজন প্রতারক মনজু মিয়ার অভিনব প্রতারণার গল্পে কেপে উঠবে বিবেকবান মানুষ। চুয়াডাঙ্গা জেলায় তার ফাঁদে পা দেওয়া সকল পাটের ব্যাপারি এটির সঠিক বিচার পাওয়ার জন্য আইন ও প্রশাসনের কাছে হস্তক্ষেপ করেছে।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply