শাহ আল ইমরান, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি :
চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা থানার চিৎলা ইউনিয়নের কুলপালা গ্রামের খন্দকার পাড়ার শাহ্ আকরামুল হকের বিরুদ্ধে মহল্লাবাসির কবরস্থানের জমি নিজ নাম খারিজ করে বিক্রি করার চেষ্টা করছে এবং কিছু অংশ বিক্রি করেছে।
জানা গেছে শাহ্ আকরামুল হকের পরিবার বিএনপি ও জামায়াতের একনিষ্ঠ কর্মী ও তার আপন বড় ভাইয়ের ছেলে মনিরুজ্জামান মন্টু চিৎলা ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে বহাল আছে। অন্য আপন ভাইয়ের ছেলে মোজাম্মেল হক জামায়াত ইসলামের সহযোদ্ধাদের মধ্যে অন্যতম একজন।এরপর তিনি পুলিশের চাকরিতে যোগদান করেন এখন তিনি বর্তমানে চুয়াডাঙ্গা জেলাতে ওয়ালেস অপারেটর হিসেবে কর্তব্যরত আছেন।
জানা গেছে শাহ্ আকরামুল হক একজন বিসিএস কৃষি ক্যাডার হিসেবে বিএনপি সরকার থাকা কালীন চাকরিতে যোগদান করেন। তিনি ঝিনাইদহ জেলার কৃষি বিভাগে সাবেক অতিরিক্ত পরিচালক ও ঢাকা খামারবাড়ির সাবেক কৃষি অধিদপ্তরের নির্বাহী পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২২ সালে তিনি অবসরে যান।
কর্তব্যরত অবস্থায় তিনি অনেক মানুষের নিকট থেকে চাকরি বাবদ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। জানা গেছে বাংলাদেশ বিভিন্ন জেলার তার সম্পদ আছে চুয়াডাঙ্গা ঝিনাইদহ এমনকি ঢাকাতেও আলিশান বাড়ি ও গাড়ির মালিক তিনি। সচিব না হতে পারাই এখন সে এসব অবৈধ কাজে জড়িয়ে পড়েছেন এমনকি প্রধানমন্ত্রী নামের গালিগালাজ করার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে।
বর্তমানে তার পেশা ও নেশা সাধারণ মানুষের জমি দখল করা এমনকি তার নিজ গ্রামের পাড়াতে রফিকুল ইসলাম ইউনূচ এর বাড়ির পৈতৃক সম্পত্তি বাড়ির ওঠান জবর দখল করে ও বাড়ির এরিয়া পশ্চিম দিকে পাঁকা পাচিল দিয়েছে সেই জন্য তারা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সেই সাথে আকরামুল হক কোর্ট থেকে অবৈধ নোটিশ পাঠান এতে সে খান্ত হয়নি সে তার তিন ভাই ও বোনের নামে মামলা দায়ের করে।তার বড় ছেলে শাহ্ আসিফ একজন ভন্ড মাতাল নেশাখোর। তার বাবার টাকা নিয়ে ইভটিজিং সহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত তার ছেলে।
এমন অবস্থায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ জেলা প্রশাসকের কাছে বিনতি আবেদন এনএসআই ডিজিএফআই ডিএসবি সিআইডি কাছে সঠিক অনুসন্ধান করার জন্য আকুল আবেদন। যেন তার ক্ষমতাবলে আর সাধারণ মানুষের পথে বসতে না হয়। চলচিত্রের ভিলেনকেও হার মানিয়ে বাস্তবতার রূপ ধারণ করেছে শাহ্ আকরামুল হক। থলের বিড়াল উন্মোচন করতে ও সংবাদ দেখতে চোখ রাখুন আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকায়। একজন প্রতারক শাহ্ আকরামুলের সংবাদ শুনে কেঁপে উঠবে বিবেকবান মানুষের হৃদয়।শাহ্ আকরামুল ১নং আসামি বানিয়ে জিডি করার প্রক্রিয়া নিচ্ছে এলাকার আপমর জনগণ।
আসামি ২ নং সেন্টিয়ারা আসামি ৩নং শান্ত মিয়া আসামি ৪ নং মনিরুল ইসলাম মন্টু আসামি ৫নং শাহাবুল হক মদু আসামি ৬ শহিদুল ইসলাম আসামি ৭ নং বাবু আসামি ৮নং সেন্টিয়ারের স্বামী হাফিজুর রহমান সহ আট জনের নামে মহল্লাবাসীর পক্ষ থেকে এগারোটা মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply