হাবিব সরকার স্বাধীন :
রাজধানীর মহাখালী ২০ নং ওয়ার্ড সুন্দর মনের অধিকারী। জনসাধারণের হৃদয়ের স্পন্দন কাউন্সিলর মোঃ নাছির। ইতিপূর্বে জনগণের কাছে তিনি সবার প্রিয় মুখ হিসেবে পরিচিত।। ছোট-বড় স্থানীয় সবার কাছে একজন সুপরিচিত ব্যক্তি কাউন্সিলর নাছির।
তার সুন্দর রাজনীতিতে সাধারণ মানুষ ফেলতে পারে দীর্ঘশ্বাস। দেশ ও জাতির স্বার্থে জনগণের জন্য জীবন বাঁচাতে করোনা মহামারীর সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেভাবে মাঠে তাদের দায়িত্ব সঠিক ভূমিকা পালন করে গেছেন ইতিপূর্বে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন মহলে প্রশংসনীয়।
তেমনি কাউন্সিলর নাছিরের অতি ঘনিষ্ঠ সৎ নিষ্ঠাবান পরোপকারী ব্যবসায়ী মহিবুর রহমান মিশান। তিনি করোনা মহামারীতে মাঠ পর্যায়ে প্রত্যেকের হাতে হাতে খাদ্য সামগ্রী দিতেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, সংবাদ, ইউটিউব এমন দৃশ্য চোখে পড়ার মতো। কয়েকদিন আগে শীতে যখন থম থম চারিদিকে দ্রুতগতিতে হতদরিদ্রদের মাঝে কম্বল ও শীতবস্ত্র বিতরণ করেছেন। মহিবুর রহমান মিশান বলেন, কথা একটাই সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই। হতদরিদ্রদের পাশে আছি, পাশে থাকতে চাই। কারণ অসহায় মানুষকে ভালবাসলে আল্লাহ খুশি হোন এবং ইবাদতের তৃপ্তি পাওয়া যায়।
মহাখালীর ২০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাছিরের সাথে ব্যবসায়ী মহিবুর রহমান মিশান
মহাখালীর ২০ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাছির এলাকার একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে অসহায় মানুষের পাশে থেকে বিভিন্ন রকম সহযোগীতা করে অনেক সুনাম অর্জন করেছেন এবং তাদের ভালোবাসাও পেয়েছেন। করোনার মহামারীতে কি হবে কি হবে না এ নিয়ে ছিলনা কোন ভাবনা। ভাবনা চেতনা কিভাবে ২০ নং ওয়ার্ড মানুষের মুখে হাসি ফোটানো যায়। সেই চেষ্টায় ছিল কাউন্সিলর নাছিরের অবিরাম। মহাখালী সর্বস্তরে মানুষের মন কেড়ে নিয়েছে কাউন্সিলর মোহাম্মদ নাছির ।
স্থানীয় এলাকাবাসী সাততালা, টিভি গেট, মহাখালী, ওয়ারলেস গেট, নিকেতন সহ সাধারণ মানুষের সাথে কথা বলে জানা যায়, মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে সর্বদায় মাঠে কাজ করে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন মহাখালীর সবার পরিচিত মুখ মোহাম্মদ নাছির।
সদা হাস্যজ্জল সদালাপি একজন মানুষ তিনি। এলাকায় রয়েছে অনেক সুনাম। ইতিমধ্যে এলাকাবাসীর কাছে আস্থার প্রতিক হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন এই হাস্যজ্জল মানুষটি। ন্যায় নীতির মধ্যে থেকে এলাকার মানুষের পাশে থাকাই এ আদর্শ মানুষটির মূল লক্ষ্য। কোন কিছুর লোভ লালসা আর হিংসা তাকে আক্রমন করতে পারেনি।
সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায়, স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছেও তিনি খুবই জনপ্রিয়। ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিে জড়িত তিনি। শিক্ষা জীবনে ছিলেন তিনি মেধাবী ছাত্রনেতা। বেলতলা, ওয়ারলেস গেট, মহাখালী, সাততলা, নিকেতন, সহ সর্বশ্রেনীর ও তরুণ সমাজের কাছে তিনি সফল কাউন্সিলর হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তিনি থানা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মেধাবী ও সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা অর্জন করেন। জনপ্রিয় এ নেতা সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করেছেন।
জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ মোতাবেক, করোনা মহামারীতে সাধারণ মানুষের সবসময় খোঁজখবর নিতেন, ঘরে ঘরে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছিয়ে দিয়েছেন মোহাম্মদ নাছির। এলাকায় বহু উন্নয়নের ছোঁয়া লাগিয়েছেন তিনি। গরীব দুখি মানুষের জীবন মান উন্নয়নের লক্ষে মহাখালী ২০ নং ওয়ার্ডের জনবান্ধব নেতা ও মাদক নির্মূলে স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছে নয়নের মনি হিসেবে মোহাম্মদ নাছির সুপরিচিত।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মাদক সন্ত্রাস দখল চাঁদাবাজি দমনে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন কাউন্সিলর নাছির বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, জাগরণী সংসদ, ক্লাব, রোটারী ক্লাব এবং আরো অন্যান্য ক্লাব, থেকে খেলাধূলা-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দ-বিনোদনের ব্যবস্থা করেন।
এছাড়াও তিনি সমাজে বসবাসকারী সাধারণ নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তার জন্য ২০ নং ওয়ার্ডের প্রতিটি রাস্তার প্রবেশ মুখে গেইট নির্মাণসহ নিজ উদ্যোগে সামাজিক কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। দলমত নির্বিশেষে সাধারণ নাগরিকদের সেবা নিশ্চিত করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন নাছির।
বিশেষ করে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম, মশা নিধন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের মাধ্যমে জলাবদ্ধতা দুরকরণসহ বিভিন্ন নাগরিক সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা মাফিক আদর্শ ওয়ার্ড গড়ার প্রত্যাশা নিয়ে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাবেন বলে অঙ্গীকার করেন মোহাম্মদ নাছির।
তিনি যে কোন মানুষের বিপদে-আপদে সহযোগীতা করে থাকেন। স্থানীয় ওয়ার্ড ইউনিট সকল নেতাকর্মীরা কাউন্সিলর মোহাম্মদ নাছিরকে তাদের সুখে দুঃখে পাশে পায়।
সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ওয়ারলেস গেট, নিকেতন, মহাখালী, সাততলা বস্তি সহ এলাকার মাদক ও সস্ত্রাস নির্মুল করতে যথেষ্ট ভূমিকা রেখে এলাকার চিত্র পাল্টে দিয়েছেন কাউন্সিলর নাছির । ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডের চাইতে তার ওয়ার্ড অনেকটা ব্যতিক্রম। সব স্থান থেকে এখানে উন্নয়নের চিত্র আলাদা। উদ্যোগ থাকলে সব কিছুই সম্ভব তার প্রমাণ এই কাউন্সিলর মোহাম্মদ নাছির।
ওয়ার্ডের প্রতিটি অলি গলির রাস্তাঘাট মেরামত সম্পন্ন করেছেন তিনি। ড্রেন ও ফুটপাত করেছেন। সাধারন মানুষের হাঁটার নির্ভরযোগ্য স্থান। জলাবদ্ধতা নিরসনে বৃহৎ প্রকল্প গ্রহনে থেকে মহাখালী আনাচে-কানাচে বহু রাস্তা পর্যন্ত গভীর নর্দমা নির্মান প্রকল্পের কাছ শেষ করেছেন। অলিগলিতে ডিজিটাল এলইডি লাইট স্থাপন করেন।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply