আনিছ মাহমুদ লিমন :
রাজধানীর মিরপুর-১ নাম্বার বেড়ীবাধ তুরাগ নদীতে মাটি ঘননের বিআইডাব্লিও টিএ থেকে ট্রেন্ডার পায় মিরপুর বাংলা কলেজের ছাত্ররা।
সেই ট্রেন্ডার থেকে সাব কন্টাক নিয়ে মাটি উত্তোলনের কাজ করে আসছে হাজী জহিরুল ইসলাম। সম্প্রতি হাজি জহিরের লোকজনের কাজে চাঁদা চেয়ে আসছিলো । এ চাঁদার কথা হাজি জহিরের লোকজন তাকে জানালে তিনি চাদা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। চাদাবাজরা তার কয়েক দিন পর ক্ষিপ্ত হয়ে হাজি বোর্ডে থাকা লোক জনের কাজ থেকে জোর পূর্বক ৪২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এঘটনাটি ঘটে ৯ই এপ্রিল ২০২৩ইং রোজ সোমবার মিরপুর -১ নাম্বার বেড়ীবার্ধ তুরাগ নদীর সুইজ গেইটে।
সন্ত্রাসী কায়দায় এই টাকা ছিনতাই করার সময় হুমকি দিয়ে বলে তোদেরকে আর তুরাগ নদী থেকে মাটি উত্তোলন করতে দেবো না। উক্ত চাঁদা বাজির নেতৃত্ব দেন বিরুলিয়া ইউনিয়নের লাল মিয়ার ছেলে মূখলেছুর রহমান। এ সময় তার সাথে ছিলো নুর ইসলাম, তনময় ও রাসেলসহ আরও অনেকেই।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাজি জহির বৈধ ভাবে সরকারী ভ্যাট ট্যাক্স দিয়ে তুরাগ নদীতে খননের কাজ করে আসছে দীর্গদিন যাবৎ। তিনি এ প্রতিবেদককে জানান এই চাদাবাজির ঘঁনা। তিনি দূঃখ প্রকাশ করে আমি ঘঁনা পর পরই নৌ পুলিশ কর্তৃপক্ষের নিকট জিনিস জানালে তাৎক্ষণিক ভাবে সরেজমিনে দেখতে আসে নৌ পুলিশ । এ ঘঁটনার সঠিক তদন্ত করে চাদা বাজদের আইনের আওতায় নিযে আসার জন্য জোর দাবী জানান হাজি জহির।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply