আনিছ মাহমুদ লিমনঃ
কথায় আছে চোরের দশ দিন গিরস্তরে এক দিন ? বারবার ঘুঘু তুমি খেয়ে যাও ধান ঠিক সেই ধারাবাহিকতায় লুচ্চা ও ঘাতক ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছে একাংশ ভাগীদার যত খারাপের ও খলনায়ক মাস্টার। ৩ নং ওয়ার্ডের ইলুহার ইউনিয়নের ছাত্রলীগ সভাপতি বলে দাবি করেন।বরিশাল বানারীপাড়া উপজেলার ৩ নং ইলুহার ওয়ার্ডের দুলাল হাওলাদারের ছেলে মিজান হাওলাদার (২৮)ইলুহার ইউনিয়নের ছাত্রলীগের সভাপতি বলে রাম রাজাত্য কায়েম করে আছে? এযেন দেখার বলার কেউ নেই ! স্বরূপকাঠি উপজেলার মিয়ারহাট বন্দর বাজার সংলগ্ন মাংস পট্টি শাওনের স্ত্রী (নূপুর) এর সঙ্গে একই এলাকার ওই গৃহবধূর দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক চলছিল। শুধু তাই নয় ওই সংসারটিকে নষ্ট করার জন্য দুটি সন্তান থাকা সত্বেও মিজানুর রহমান সংসারটিকে নষ্ট করার জন্য এভাবে পাঁয় তারা সৃষ্টি করছে, এক পর্যায়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ওই শাওন।
বিগত পাচ বছর যাবত তাদের অবৈধ সম্পর্ক ছিলো কোন প্রমাণ না থাকার কারণে সে চুপচাপ রয়েছেন। মিজানুর রহমানের অভিবাবকের কাছে অনেকবার সতর্ক করার পরও মিজানুর রহমান সে কর্ণপাত না করে একের পর এক অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে। এক পর্যায়ে দিশেহরা হয়ে শাওন ১১/৪/২০২৩ সকাল দশটার দিকে তাদের বাড়িতে প্রবেশ করার পর জনগণ দেখতে পায় তাদের অপকর্ম এক পর্যায়ে জনগণ হাতেনাতে ধরে গন ধোলাই দেয়। কথায় আছে যার গাছে গোড়া ভালো সে উপরটা ভালো সেই ধারাবাহিকতা তার পূর্বপুরুষ এবং বড় ভাইরা একের পর এক অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন সেই ছোট ছেলে হয়ে সে কেন করবে না এটাই প্রশ্ন এলাকাবাসীর।
এরই ধারাবাহিকতায় গত ২০ এপ্রিল রাতে স্বামীকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অভিযুক্ত ছাত্রলীগ নেতার সঙ্গে অবৈধ মেলামেশার প্রস্তুতি নেন ওই গৃহবধূ। ওই সময় দুজনকেই হাতেনাতে আটক করে স্থানীয়রা একপর্যায়ে পালিয়ে যান। এরপর বানারীপাড়া উপজেলা কিছু নেতাকর্মীদের কাছে বললেও তারা কোনো পদক্ষেপ নেননি। ২ ফেব্রুয়ারি ইউনিয়নের সুটিয়াকাঠি বিসিক এলাক পরকীয়া করতে গিয়ে আটকের ঘটনা ঘটে। তবে ঘটনাটি প্রকাশ পায় শনিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ।
এরপর ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হলেও ওই গৃহবধূকে তালাক দিয়েছেন তার স্বামী।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ছাত্রলীগ সভাপতি মিজানুর রহমান মিজান এলাকার একটি কিশোরগঞ্জ তৈরি করেছেন শুধু তাই নয় মাস দুইয়েক আগে একটি হিন্দু ছেলেকে ইয়াবা দিয়ে ফাঁসানো হয়েছে বলেই এলাকার লোকজন জানান।
মিজানুর রহমান একটি ইয়াবা ব্যবসায়ীদের কাছ একটি ব্যবসায়ীর অংশ দিন বলে এলাকার কিছু উক্তি বসে ছেলে মেয়ে এবং বয়স্ক মুরুব্বী সামাজিক লোকেরা তথ্য দেন। শুধু তাই নয় এই নিয়ে বানারীপাড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রহস্যময় এর ফেসবুক ওয়ালে একটি ইয়াবার পোস্ট করেন সেই পোস্টে হাজারো কমেন্ট দিয়ে আর আলো সৃষ্টি করেন। ওই সময় তাদের হাতেনাতে আটক করে স্থানীয়রা।
পরে বিষয়টি আশপাশে জানাজানি হলে তিন থেকে ৪০০ লোকের উপস্থিতিতে দুশ্চরিতা লম্পট মিজানুর রহমান মুঠোফোনে এলাকা নেতাকর্মীদের ফোনে এক পর্যায়ে মিয়ারহাট বাজার থেকে চলে যান হাতে পায়ে ধরে মাধ্যমে। একটি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ফেসবুকে পোস্ট আসে মিজানের গণধোলাই একটি ছবি একপর্যায়ে স্বরূপকাঠি নেছারাবাদ থানায় গিয়ে অভিযোগ করে না শাওনের বিরুদ্ধে এলাকার লোকজনের বিপক্ষে , ইলুফার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম ও নেতাকর্মীদের নিয়ে মিজানকে উদ্ধার করেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুধু তাই নয় তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন থাকা সত্ত্বেও স্বরূপকাঠির স্বাস্থ্য কমপ্লেসে ভর্তি হন, এলাকার লোকজন সোশ্যাল মিডিয়ে ছবি ভাইরাল হওয়ার কারণে সে তার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেখানে আবার ভর্তি হন। মিজানুর রহমান তোরা বাইরে চলে যান কেউ কিছু না বলতে পারে উল্টা নিজে শাওন এবং শাওনের পরিবারকে আসামি করে অভিযোগ করেন থানায় লম্পট দুশ্চরিত্র মিজানুর রহমান।
এ বিষয়ে ওই গৃহবধূ বলেন, মিজানুর রহমান আমাকে লোভ লালসা দেখিয়েছেন বিয়ে করবে বলে শুধু তাই নয় আমার সাথে একাধিক ভাবে শারীরিক সম্পর্ক করেন। সে বলেন আমি এলাকার ছাত্রলীগের সভাপতি আমার পাওয়ারফুল এলাকা নেতাকর্মী তোমার কিছু হবে না আমি সব বিষয় দেখব। এদিকে তার স্ত্রীর স্বামী বলেন আমার সংসার শেষ হয়ে গেছে এই মিজানুর রহমান আমার জীবনটাকে শেষ করে দিচ্ছে আমার দুটি সন্তান থাকা সত্বেও আমি পরিবারে কোন শান্তি পাচ্ছিনা আমার আশা নিরাশা দুর্ভিক্ষ করে দিচ্ছেন এই লম্পটে ঘাতকের লুচ্চা মিজানুর রহমান।।
মিজানুর রহমান আমার বাড়িতে আমি না থাকা সত্ত্বেও সে রাতের বেলায় মাঝে-মধ্যেই বাসায় আসতেন এবং অবৈধ মেলামেশা করতেন। এলাকাবাসী বলেন এই ধরনের মিজানের অপকর্ম এলাকার যুব সমাজ নষ্ট হয়ে যাবে ও সুষ্ঠুভাবে আইনগত এবং তদন্ত করে বিচার চাই।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply