আজিজুল ইসলাম, সুনামগঞ্জ :
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার পলাশ ইউপির ৮নং সদস্য দুর্নীতিবাজ রইছ উদ্দিন একেরপর এক নানান দুর্নীতি করেই আসছে। স্থানিয় সূত্রে জানাযায় সরকার অকাল বন্যায় ফসল হারা মানুষ দেরকে ত্রাণের সহায়তা পাটিয়েছিল গরিব দুঃখিদের মাঝে বিতরণ করার জন্য। সেখান ঐ দুর্নীতিবাজ রইছ উদ্দিন টাকার বিনিময় ত্রাণ বিতরণ করেন। আবার যারা টাকা দিতে পারেন না তাদের কে ত্রাণের মাল না দিয়ে নিজে আতœসাধ করে এবং দিঘলবাগ রাস্তার (৪৫০০০) পয়তাল্লিশ হাজার টাকাও আতœসাধ করেন। দুর্যোগ কবলিত অসহায় সাধারণ মানুষ ত্রানের কার্ড প্রাপ্ত হয়েও ত্রাণের মাল তুলতে না পেরে নিরুপাই হয়ে । উপজেলা নির্বাহি অফিসারের বরাবর একের পর এক অভিযোগ দায়ের করলে। বিশ্বম্ভরপুর উপজেলা নির্বাহি অফিসার তানিয়া সুলতানা। বিষয়টি তদন্ত করেন এবং দুর্নীতিবাজ ইউপি সদস্য রইছ উদ্দিনের বিরুদ্বে আনিত অভিযোগের সত্যতা প্রমান পান। তৎপর রইছ উদ্দিনকে নির্বাহি অফিসারের কার্যালয়ে ডাকেন এবং দুর্নীতি ও জালিয়াতির দায়ে অভিযোক্ত করে, অভিযোগকারী কার্ডধারীগনের ত্রানের মাল আইনীয় ভাবে ফিরত দেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু দুর্নীতিবাজ রইছ উদ্দিন নির্বাহি অফিসারের কথার কোন তুয়াক্কা না করে তার কিছু পুষা বাহিনি নিয়ে মিছিল বের করতে চাইলে সেখানেও ব্যার্থহন। বর্তমানে নিজেকে বিজয়ী করতে ছেয়েছেন ত্রানের মাল ফেরত নাদিয়ে। অন্যদিকে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ (দুলাল) বলেন। রইছ উদ্দিনের বিরুদ্দে ত্রাণ আতœসাধের একটি অভিযোগ এসেছে। তা প্রমাণ হয়েছে ত্রানের মাল অবশ্যই ফিরত দিতে হবে আমরা কেউ আইনের বাহিরে নয়।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply