কুমিল্লা জেলার লাকসাম পৌরসভাধীন লাকসাম পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা রাশিদা বেগমের বিরুদ্ধে তারই বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী আসমা আক্তার ঝুমুর পিতা স্থানীয় গাজিমুড়া গ্রামের আবদুল জলিল তার মেয়েকে অহেতুক বকাঝকার কারনে লাকসাম থানা, লাকসাম উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও লাকসাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর শিক্ষিকা রাশিদা বেগমের নামে অভিযোগ দায়ের করেন, এবং অভিযোগে উল্ল্যেখ করেন যে, এসেম্ভলী জনিত কারনে নবম শ্রেনীর ছাত্রী আসমা আক্তার ঝুমু কে অপমান করেছে বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা রাশিদা আক্তার, শুধু তাই নয় স্কুল ছুটি হওয়ার পর আবার বখাটে ছেলেদের দিয়ে মেয়েটির রাস্তা অবরোধ করে ওই ছাত্রীকে হেনস্থ করেছে। প্রশ্ন হলো’’ হলো শিক্ষকদের কে যদি বলা হয় মানুষ গড়ার কারিগর, তাহলে একজন শিক্ষকই জানে একজন ছাত্রী কে কি করে মানুষের মত মানুষ করতে হয়। এখন দেখা যাচ্ছে ছাত্রীদের কে মানুষের মত মানুষ ও করা যাবেনা, ছাত্রীদের অন্যায় দেখলে তাদেরকে অন্যায় রাস্তায় থেকে ফিরিয়ে এনে লেখা পড়ায় মনোযোগ দেওয়ার কথাও বলা যাবেনা, যদি এমনটাই হয়ে থাকে তাহলে আমরা শিক্ষকরাই বা কেনো আছি? এসেম্ভলীতে আসমা আক্তার ঝুমু সহ আরো ৪/৫ জন ছাত্রী মিলে দুষ্টামি করতে ছিলো তা দেখে আমি তাদের কে ধমক দেওয়াতেই আমি হয়ে গেলাম দোষী? বিগত ৫টি বছর আমি অত্র বিদ্যালয় থেকে শিক্ষকতার জন্য বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ থেকে একটি টাকাও নেই নাই, আজ আমি এই প্রতিদান পাইলাম?আমার বিরুদ্ধে যতই ষড়যন্ত্র হোকনা কেনো, আমি আমার স্কুলের মেয়েদের অন্যায় কখনো সহ্য করবোনা কারন, আমি আসছি আমার বিদ্যালয়ের মেয়েদের মানুষের মত মানুষ করে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্য, ডিজিটাল বাংলাদেশের রুপকার, জননেত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলা বাস্তবায়নে সহযোগীতা করার লক্ষ ও উদ্দেশ্য নিয়ে, আর আমি তা মরন পর্যন্ত চেষ্টা অব্যাহত রাখবোই রাখবো, কোন অপশক্তি বা কোন ষড়যন্ত্রের নিকট আমি মাথা নত করবোনা, কারন এটা শেখ হাসিনা ডিজিটাল বাংলাদেশ। আমার বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট, আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply