হাবিব সরকার স্বাধীন :
বাঞ্ছারামপুর ১০ রুপসদী গ্রামের সহজ সরল ও একজন সাদা মনের মানুষ মোহাম্মদ মহসিন মিয়া চেয়ারম্যান। স্বাধীনতার পর অনেক কষ্ট ত্যাগ এর পরে পেয়েছি আমরা সুন্দর এই বাংলাদেশ। দেশ চলছে সুন্দর গতিতে। তবুও কিছু হানাদাররা অপরাধ থেকে দূরে থাকছে না। প্রতিনিয়ত পত্রিকার পাতায় চোখ পড়তেই দুর্নীতি নামের প্রথম শব্দ দুটি চোখে পড়ে।
ক্ষমতার চেয়ারে বসতেই নিজেদেরকে বিদ্যমান ক্ষমতাবান ও শক্তিশালী নেতা বলে হুংকার দিয়ে জনসাধারনের ঘুম হারাম করে দেয়। এলাকাভিত্তিক বহু ভয়ংকর চেয়ারম্যান-মেম্বার স্থানীয় নেতা রয়েছেন। এমন অনেক সংবাদই আমরা দেখতে পাই। চাল চোর, ডাল চোর, সার্টিফিকেট বাণিজ্য, ইত্যাদি। সকল অপরাধীদের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কঠোর ভূমিকা রেখেছেন।
ভালো সৎ নিষ্ঠাবান দের জন্য রয়েছে তার আশীব্বার্দ। আসুন নজর দেই। বাঞ্ছারামপুর থানা রূপসদীও হুগলাকান্দি গ্রামের সরল মনের মানুষ নামে পরিচিত। হাজী কালামিয়ার চেয়ারম্যানের আদরের সন্তান মোহাম্মদ মহাসিন মিয়া। বাঞ্ছারামপুর থানা ১০ নং রুপসদী ইউনিয়ন পরিষদ এর জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া মোঃ মহসিন মিয়া চেয়ারম্যান। মানব সেবার এলাকাবাসীর মন জয় করেছেন তিনি। বাঞ্ছারামপুর থানা হোগলাকান্দি ও রুপসদী এলাকাবাসী প্রতিবেদকে বলেন আমরা এমন চেয়ারম্যান পেয়ে গর্বিত।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন আগের তুলনায় আমরা অনেক ভালো আছি। যখনই প্রয়োজন আমাদের চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট, জন্ম নিবন্ধন, বিনা খরচে দিয়ে থাকেন। জরুরী পারিবারিক সকল বিষয় সুন্দর সমাধান দিয়ে থাকেন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাদের ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করে বলেন। সুন্দর মনের মানুষ মহসীন চেয়ারম্যান। জনপ্রতিনিধি হিসেবে ইতিপূর্বে জনগণের মন জয় করেছেন তিনি। এ বিষয়ে মহাসিন চেয়ারম্যান কে প্রশ্ন করলে প্রতিবেদক ঃ দেশের জন্য কি চিন্তাভাবনা আপনার? উঃ মহসিন মিয়া বলেন দেশ ও জাতির কল্যাণে আমি কিছু করে যেতে চাই। আমার বাবা হাজী কালা মিয়া চেয়ারম্যান সাধারণ মানুষের দুঃখ কষ্ট ভাগাভাগি করে নিত।আমি তাদের পাশে থেকে আমার বাবার দায়িত্ব পালন করতে চাই।
তিনি বলেন আমি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান। আমার চলার পথে সকল কিছুই সহযোগিতা ও আমার বাবার মাথায় হাত রেখেছেন সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলাম। যার কাছে সর্বদা আমি চিরঋণী এমন নেতা পেয়ে বাঞ্ছারামপুর বাসী ও আমি ধন্য। এভাবেই মনের কথা প্রকাশ করেন মোহাম্মদ মহসীন মিয়া। একজন সরল মনের মানুষ এর বাস্তব কর্মকাণ্ড প্রকাশ না করে থাকতে পারিনি।প্রতিটি মানুষের স্বপ্ন থাকে। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে প্রতিবন্ধকতা। যে ব্যক্তি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনিই হবেন সফল। আজ এমনি বাঞ্ছারামপুর রুপসদী গ্রামের সরল মনের মানুষ মোহাম্মদ মহসিন মিয়া চেয়ারম্যান কে নিয়ে আজকের প্রতিবেদন।
সাবেক চেয়ারম্যান হাজী মৃত ফিরোজ মিয়া মৃত্যুর পর এলাকার দায়িত্ব¡ কে নেবে দুশ্চিন্তা পড়েছিল এলাকাবাসী। সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন তাজুল ইসলামের নেতৃত্বে সিদ্ধান্ত নেয়া হয় রূপসদী গ্রারামের যোগ্য হিসেবে মহসিন মিয়ার বিকল্প নেই। যোগ্য ব্যক্তিকে যোগ্য স্থানে যাবে এমন বিষয়টা কারো কারো অপছন্দ তো থাকতেই পারে। যাই হোক অবশেষে অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল ব্যক্তি (চেয়ারম্যান) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।তিনি মহাসীন চেয়ারম্যান হলেন বাঞ্ছারামপুর থানা রূপসদী ও হোগলাকান্দি প্রিয় মানুষ মোহাম্মদ মহাসিন চেয়ারম্যান। তারপরও মানুষের প্রত্যাশা থাকে। তিনি তাঁর পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়নের জন্য, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের যে স্বপ্ন রয়েছে সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং প্রতিটি নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেন। এবং সহযোগিতার আশাও ব্যক্ত করে চলেছেন। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তাঁর বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তাঁর কর্মকান্ডে মনে হয় তিনি নবীন নয়। তিনি অনেক প্রবীণ। তার অভিজ্ঞতা রয়েছে অনেক।
এসকল সফল মানুষের পেছনে আছে কিছু গল্প, তা অনেকটা রূপকথার মতো। আর সে সব গল্প থেকে মানুষ খুঁজে নেয় স্বপ্ন দেখার সম্বল, এগিয়ে যাওয়ার জন্য নতুন প্রেরণা।দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তাঁর নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুঁড়িয়েছে।
রাস্তা ঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তির উন্নয়ন হয়েছে। অসংখ্য মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল-কলেজ ও বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠণের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক সমাজসেবী হাজি মহাম্মদ মহসিন মিয়া। ব্যক্তি জীবনে তিনি অত্যন্ত নম্র, ভদ্র, সদাহাস্যোজ্জ্বল ও সাদা মনের মানুষ। তাঁর মাঝে কোন অহংকার নেই। নিরহংকারী এই মানুষটি দলমত নির্বিশেষে আজ সকলের কাছে প্রিয়।কাজ করছেন নৌকার জন্য।
সর্বোপরি কাজ করছেন সাধারণ মানুষের কল্যাণের জন্য। বয়সে তরুন হলেও তিনি মনোবল হারাননি। এই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার ও দানশীল মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। এলাকার সাধারণ মানুষের মতে, আমরা নেতা বা চেয়ারম্যান বুঝিনা।একজন ভাল মানুষ পেয়েছি এটা গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি এলাকাবাসী দাবি।। তিনি একজন কর্মঠ ব্যক্তি। তিনি চেয়ারম্যান পদে থাকলে আমাদের তথা এলাকার উপকার হবে। আমাদের দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়।ইতোমধ্যে তিনি সমাজের সকল মতাদর্শের মানুষের কাছে একজন দক্ষ, পরিশ্রমী ও মেধাবী সমাজ সেবক এবং উদীয়মান নেতা হিসাবে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছেন।
নির্বাচনকালীন সময়ে সাধারণ জনগনকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করে একজন সফল ও জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে সবশ্রেনীর মানুষের অন্তরে স্থান করে নিয়েছেন। ১০ নং রূপসদী ইউনিয়নের জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মহসীন মিয়া। তিনি রুপসদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর মাত্র কিছু দিনের মাথায় তার প্রিয় ইউনিয়নকে উন্নয়নের মাষ্টার প্লানের আওতায় এনে ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কর্মসূচি হাতে নিয়েছেন। মেধা,মনন, কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবশায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন।
সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি রুপসদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এলাকার উন্নয়নে মহা-পরিকল্পনা গ্রহন করেছেন। গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে তিনি একের পর এক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। এলাকা পরিদর্শনকালে রুপসদী ইউনিয়নবাসী এ প্রতিবেদককে বলেন, ইউনিয়নের বর্তমান জনপ্রিয় চেয়ারম্যান মহাসিন মিয়া পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী দানশীল ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে এলাকাবাসী তাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করে। সামাজিক সচেতনতা এবং মানবিক সেবার অনন্য উদ্যোগ তাকে একজন মানবদরদী ও মহতী মানুষের উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।
তিনি এলাকার দরিদ্র জনগোষ্টির উন্নয়নে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। তিনি এ পর্যন্ত ইউনিয়নের বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়নসহ স্কুল, মাদ্রাসা, কবরস্থান, মসজিদ, ঈদগাঁ মাঠ সংস্কার করে গরীব দু:খী মানুষের মাঝে বয়স্কভাতা,বিধবাভাতা সঠিকভাবে বিতরণ করেছেন এবং বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করে গ্রাম্য শালিসের মাধ্যমে ইউনিয়নের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করে যাচ্ছেন।
এছাড়াও তিনি নির্বাচিত হওয়ার পর নিয়মিত অফিস করছেন এবং স্থানীয় প্রশাসনের সার্বিক তত্বাবদানে প্রতিটি উন্নয়নমূলক কাজ অতি দক্ষতায় চলমান রেখেছেন তিনি এ প্রসঙ্গে বলেন জাতির কল্যাণে নিজেকে প্রমাণ করতে চায়।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply