আজিজুল ইসলাম(জেলা প্রতিনিধি সুনামগঞ্জ) ঃ পুলিশই জনতা, জনতাই পুলিম, পুলিশ জনগণের বন্ধু। কিন্তু কিছু পুলিশ কর্মকর্তাদের কারণে দ্বারাই তার ভিন্ন রুপ। যেমন সুনামগঞ্জ জেলার বিশ^ম্ভরপুর উপজেলার দুধপুর গ্রামের বাসিন্দা সাইফুল ইসলাম জমি ক্রয় করার নামে দুই লক্ষ টাকা বায়না দেয় মিনারা খাতুনের কাছে। ঐ টাকা নিয়ে মিনারা খাতুন অস্বীকার করেন। যথাযত প্রমাণ থাকাসত্বেও। এ বিষয় নিয়ে সুনামগঞ্জ আমল গ্রহণকারী জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন মামলার নং ১৯৩/১৭। মামলাটি তদন্তের জন্য বিশম্ভরপুর থানার ওসি মোল্লা মনির হোসেনের কাছে পাঠানো হয়। মামলাটি খতিয়ে দেখার জন্য এস আই জহর লালকে নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্ত কালীন সময়ে যতেষ্ট পরিমান প্রমাণ পান। কিন্তু বাদীর কাছে দাবী রাখেন যে তদন্তের রিপোর্টের জন্য দিতে গেলে থানার খরচ বাবদ দশ থেকে বার হাজার টাকা এবং ওসি স্যারকে দেওয়া লাগবে সাত থেকে আট হাজার টাকা দিতে হবে। তা না হলে রিপোর্ট দেওয়া সম্ভব না। কিন্তু বাদী পক্ষ টাকা দিতে অস্বীকার করাই। ঐ এস আই তদন্তের সঠিক রিপোর্ট জমা না দিয়ে বিবাদীর পক্ষে রিপোর্ট দেন। যার বাস্তব প্রমান মোবাইল ফোনে এস আই জহর লালের ঘুষ বাণিজ্যর একটি রেকর্ড। সরেজমিনে দেখা যায় ছয় থেকে সাতজন বলেন আমরা পুলিশকে দুই লক্ষ টাকার বিষয়ে সব কিছু খুলে বলেছি। কিন্তু তার পরেও পুলিশ মিত্যার আশ্রই নিয়ে বিবাদীর পক্ষে রিপোর্ট দেয়। এ বিষয়ে জহর লাল বক্তবে বলেন ঘুষের বিষয় সম্পূর্ণ মিত্যা আমি কোনো ঘুষ দাবি করি নাই। এবং সাইফুল ইসলাম নামে আমার কোনো বাদী নাই ও এইরকম কোনো মামলাও নেই। অন্যদিকে বাদী পক্ষ সুনামগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার বরাবর বিশম্ভরপুর থানার এস আই জহর লালের ঘুষ বাণিজ্যের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করবেন বলে জানান।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply