মাঈনুল ইসলাম ইমন :
বাউফল থানার ৬ নং কনকদিয়া ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা এডভোকেট রফিকুল ইসলাম ও তার স্ত্রী মিলে বীরপাশা মন্দিরে গিয়ে মূর্তির পায়ে সেবা দেন। তার প্রতিবাদ জানান একই গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল জলিল এলাকার লোকজন মিলে প্রতিবাদ ও মানববন্ধন করেন, মানববন্ধনের নেতৃত্ব দেন আব্দুল জলিল বাউফল থানা মোটর চালক লীগ সভাপতি।
এতে অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলামের মনে ক্ষোভ জন্ম নেয়, তার কিছুদিন পরে এডভোকেট রফিকুল ইসলাম তার সন্ত্রাসী গুন্ডাবাহিনী দিয়ে আব্দুল জলিলকে অপহরণ করে নিয়ে যায় ২৯ অক্টোবর রাতে জয়ঘোরা বাজার থেকে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফেরার পথে একই এলাকার আব্দুস সাত্তারের ছেলে ইলিয়াস ২৫ বছর আব্দুস সালাম গাজীর ছেলে নাজমুল গাজী ২৫ বছর গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া গ্রামের কাশেম হাওলাদারের ছেলে রিফাত ২৫ বছর ও তার সহযোগী আরো অজ্ঞাত চার-পাঁচ জন মিলে আব্দুল জলিল কে মাইক্রোবাসে উঠিয়ে নিয়ে যায় প্রথমে তাকে গলাচিপা উপজেলার পাতাবুনিয়া গ্রামের কাশেম হাওলাদারের স্ত্রী শাহিনুর বেগমের বাড়িতে নেওয়া হয়। সেখান থেকে পাতাবুনিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষকের কক্ষে আটকে রেখে তার ওপর রাতভর নির্যাতন চালানো হয়।
এ ঘটনায় এডভোকেট রফিকুল ইসলাম সহ পাঁচ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত নামা আরো ৪ ৫ জনকে আসামি করে বাউফল থানায় মামলা করেন আব্দুল জলিল মোটর চালক লীগ সভাপতি বাউফল থানা। এতে আরো ক্ষিপ্ত হয়ে এডভোকেট রফিকুল ইসলাম আব্দুল জলিল কে মিথ্যা মামলা হামলার হয়রানি হুমকি প্রদান করেন তুই কিভাবে মোটর চালক লীগের বাউফল থানার সভাপতি থাকিস আমি দেখে নিব তোর মোটর চালক লীগের সভাপতি কে আমি দেখে নিব আমি এডভোকেট রফিকুল ইসলাম।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী ২ আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য বাউফল উপজেলা সম্মানিত সভাপতি জাতীয় সংসদের মাননীয় সাবেক চিফ হুইপকে মুঠোফোনে ফোন দিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আব্দুল জলিল আমার দলের ছেলে এ ঘটনা নিয়ে আমার কাছে আসলে আমি এর ব্যবস্থা নিব বলে সাংবাদিকদের জানান।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply