(ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের উত্তরা অঞ্চল-১ এর করকর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে তার বিরুদ্ধে দূর্নীতির তদন্ত করে তাকে চাকুরিচ্যুত করার জন্য আবেদন করেছেন সিটি কর্পোরেশনের কর অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।)
রবিউল আলম রাজু :
মোঃ মিজানুর রহমান, পদবি- কর কর্মকর্তা, রাজস্ব বিভাগ। অফিস- অঞ্চল-১, বাড়ি-২০, রোড-১৩/ডি, সেক্টর-৬, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০। তার দূর্নীতির বিরুদ্ধে দূর্নীতি দমন কমিশন সহ একাধিক গণমাধ্যম ও বিভিন্ন সরকারী দপ্তরে সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা কর্মচারীরা আবেদন করলে তার একটি কপি দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ অফিস বরাবর আসলে পত্রিকার সম্পাদক একজন স্টাফ রিপোর্টারকে আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সকল তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে সংবাদ প্রকাশ করার কথা জানালে পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কর কর্মকর্তা মিজানুর রহমান সাহেবের নিকট এসে কর্মকর্তা কর্মচারীদের তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ গুলোর বিষয়ে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি জানান, আমি খারাপ লোক দূর্নীতি করি, আমার বিরুদ্ধে যা পারেন, তাই লিখে দেন।
তার একটি ছবি তুলবো অনুমতি নিতে গেলে তিনি জানান, আমার মোবাইল নাম্বার দিয়ে সার্চ দিলেই আমার ছবি পাবেন। তার ঔদ্ধ্যত্ত্বপূর্ণ আচরণের কারণে সংবাদের প্রতিবেদক আশেপাশের লোকজনের কাছে তার সম্পর্কে জেনে এবং খোঁজ খবর নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে অফিসে এসে সংবাদ তৈরি করে পত্রিকার প্রথম পাতায় প্রকাশের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করে এবং মিজানুর রহমানের মোবাইল নং- ০১৮১৯৪৩৭৩৪০, ট্রু-কলার অ্যাপসে সার্চ দিলে ভেসে উঠে একটি ছবি। কিন্তু অনুতাপের বিষয় মোবাইল নাম্বারটি মিজানুর রহমানের হলেও তিনি কৌশল করে তার ছবির পরিবর্তে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল হামিদ মিয়ার ছবি ব্যবহার করে, যার কারণে সাংবাদিক বিষয়টি খেয়াল না করে মিজানুর রহমানের ছবির জায়গায় আবদুল হামিদ মিয়ার ছবি দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে পত্রিকাটির প্রচার ও প্রসারের জন্য সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার রবিউল আলম রাজু সিটি কর্পোরেশন মেয়র মহোদয়ের কার্যালয় গুলশানে গেলে সেখানে পত্রিকা বিতরণ করলে বিষয়টি মকবুল হোসাইন (বিসিএস ইনফরমেশন) পাবলিক রিলেশনস অফিসার ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের নজরে আসলে তিনি বিষয়টি নিয়ে উপস্থিত দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশের সাংবাদিক সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার রবিউল আলম রাজুকে এবং মোবাইল ফোনে পত্রিকার সম্পাদককে এই অনাকাঙ্খিত ভুলের জন্য বিভিন্ন ভাবে প্রশ্ন করতে থাকে। পত্রিকা কর্তৃপক্ষ একটি বিষয় তাকে বুঝানোর চেষ্টা করেন সম্পূর্ণ বিষয়টি একটি ভুল।
এই ভুলের প্রধান অপরাধ যদি কেউ করে থাকে তাহলে মিথ্যা তথ্য দিয়ে মিজানুর রহমান এই অপরাধ সংঘটিত করে সাংবাদিকদের বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলেছে। একটি পর্যায়ে বিষয়টি বুঝতে পেরে এবং তাৎক্ষণিক দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ অনলাইন ভার্সনে অনাকাঙ্খিত ভুলের সংশোধনী দিয়ে বিষয়টিকে সমাধান করা হয়।
কিন্তু সাংবাদিক রবিউল আলম রাজু পাবলিক রিলেশনস অফিসার মকবুল হোসাইনের কাছে জোর দাবী জানান, মিজানুর রহমানের মোবাইলে তার ট্রু-কলার অ্যাপসে নিজের ছবি ব্যবহার না করে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তার ছবি ব্যবহার করার বিষয়ে তিনি কি ব্যবস্থা নিবেন? প্রবাদ আছে এক হাজার অপরাধীর বিচার হলেও একজন নিরপরাধ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয়। এ বিষয়ে পাবলিক রিলেশনস অফিসার আশ্বস্ত করে বলেন, মিজানুরের বিরুদ্ধে ডিপার্টমেন্টাল ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের কর কর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টি গোচর হয়েছে।
এই সংবাদের সাথে যে ছবি সংযোজন করা হয়েছে তা প্রকৃত পক্ষে মিজানুর রহমানের ছবি না। ভুলবশত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আবদুল হামিদ মিয়ার ছবি বসানো হয়েছে। এই অনাকাঙ্খিত ভুলের জন্য দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পরিবার এবং পত্রিকার সম্পাদক ক্ষমা চেয়ে সংশোধনীর মাধ্যমে বিষয়টি নিস্পত্তি করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের পাবলিক রিলেশনস অফিসারের সাথে আলাপ চারিতার মাধ্যমে। বাংলাদেশ পুলিশের মহা পুলিশ পরিদর্শক বেনজীর আহমেদ সম্প্রতি বলেছেন কোন সাংবাদিক সরকারী কোন দপ্তরে প্রবেশ করলে কোন তথ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তাকে যেন যথাযথ তথ্য প্রদান করে সহযোগীতা করা হয়।
সেই ক্ষেত্রে কর কর্মকর্তা মিজানুর রহমান রাজস্ব বিভাগ, অঞ্চল-১, তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে উল্টো অহংকারের ছলে সাংবাদিকের মুখের উপর জানিয়ে দেয় আমার বিরুদ্ধে যা খুশি তাই লিখে দেন। সেই সাথে নিজের ছবিটি নিয়েও ছলচাতুড়ির আশ্রয় নেয়। দূর্নীতি পরায়ণ কু-চক্রী মহলের কাছে জিম্মি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন। মেয়র আতিকুল ইসলাম ভালো মানুষ হলেও তার চোখে ধুলো দিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র চালিয়ে যাচ্ছে দূর্নীতির ষ্ট্রীম রোলার। মেয়র আতিকুল ইসলাম ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনকে দূর্নীতি মুক্ত করার লক্ষ্যে অনেক ব্যবস্থা নিলেও সিটি কর্পোরেশনের প্রতিটি স্তরে স্তরে দূর্নীতির মাস্টার মাইন্ডরা হুতুম প্যাঁচা সেজে বসে আছে, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের উত্তরা অঞ্চল-১ এর করকর্মকর্তা মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে তার বিরুদ্ধে দূর্নীতির তদন্ত করে তাকে চাকুরিচ্যুত করার জন্য আবেদন করেছেন সিটি কর্পোরেশনের কর অধিদপ্তরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। করকর্মকর্তা মিজানুর রহমান বিএনপি সরকারের আমলে একজন অবৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। তার সাথে আরো তিনজন কর্মকর্তা অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়েছিল।
বর্তমানে তাদের চাকুরি নেই। তাদের মধ্যে অন্যতম আতাহার আলী, হাসানুজ্জামান, অন্য একজনের নামের তথ্য পাওয়া যায়নি। কিন্তু করকর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান অনেক টাকা ব্যয় করে কৌশল অবলম্বনের মাধ্যমে চাকুরিতে বহাল তবিয়তে আছে। কর অধিদপ্তরের বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দাবী তার বিরুদ্ধে দূর্নীতি দমন কমিশন সহ বিভিন্ন গোয়েন্দা অধিদপ্তর তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে দূর্নীতির বিশাল চিত্র।
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষে মোঃ আতিক অঞ্চল-১ উত্তরা, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশকে জানান, মিজানুর রহমান একজন ঘুষখোর ও দূর্নীতিবাজ অবৈধ কর্মকর্তা। কর ধার্যের নথিতে প্রতি তলার জন্য ২ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ দিতে হবে তাকে। অন্যথায় সে নথিতে কোয়ারি অথবা ফাইল আটকিয়ে রাখে। এই কাজে তাকে সহযোগীতা করে পিয়ন জাকির ও তার ছেলে রাকিব। তাদের আরেক অপকর্মের গুরু অতিরিক্ত লাইসেন্স সুপারভাইজার আকরামুজ্জামান।
এছাড়া তাদের গ্রুপে আছে এমদাদুল হক, এজাবুল হক, মোঃ রতন, রনি, এর সবাই আকরামুজ্জামানের রুম নং- ৪০৪ এ বসে। অথচ এই দপ্তরে সরকারী কর্মকর্তাদের বসার জায়গা রয়েছে সীমিত। মিজানুর রহমানের প্রধান সহযোগী পিয়ন জাকির, টাঙ্গাইলে কোটি টাকা খরচ করে বাড়ী করেছে। মিজানুর রহমান অবৈধ গ্যাস লাইন চালিয়ে দপ্তরে প্রতিদিন আয়োজন করে দামি দামি খাবারের। তার মনোনীত লোকদের নিয়ে প্রতিদিন চলে মোচ-মাস্তি। সরাসরি অনেক ফাইলের বিষয়ে মিজানুর রহমান ঘুষের টাকা বিনিময় করলেও বেশির ভাগ ঘুষের টাকা বিনিময় করে আকরামুজ্জামান। মিজানুর রহমান ফাইল আটকে রেখে বিভিন্ন ভুক্তভোগীদের জানায়, ফাইল পাওয়া যাচ্ছে না। পরক্ষণে আকরামুজ্জামান তার রুমে বসা সহযোগীদেরকে নিয়ে হারিয়ে যাওয়া ফাইল নিয়ে সেটেলমেন্ট করে টাকার বিনিময়ে।
মিজানুর রহমান অঞ্চল-২ মিরপুর থাকাকালীন সময় সালেহা বেগম নামে এক উপকরকর্মকর্তা অফিস না করলেও তার নিকট থেকে বিশেষ সুবিধা নিয়ে বেতন ভাতা ঠিক মতোই দিয়ে আসছিলো মিজান। এই বিষয়ে প্রধান সম্পত্তি বিভাগে তার বিরুদ্ধে সিটি কর্পোরেশনে মামলা চলমান রয়েছে। উক্ত ঘটনার সত্যতা বেরিয়ে আসলে তাকে বদলি করা হয় উত্তরা। এখানেও এসে সে ইমামা খানম করকর্মকর্তা লাইসেন্স বিভাগ বিগত ৮-১০ বছর যাবৎ অফিসে আসেনা এবং অজানা কারণে তাকে অফিসে প্রবেশ করতে দিচ্ছেনা একটি সিন্ডিকেট। অথচ তিনিও প্রতিমাসে বেতন নিচ্ছে কিভাবে?
এ বিষয়ে মিজানুর রহমানের কাছে তার অফিস কক্ষে গিয়ে জানতে চাইলে তিনি প্রাণের বাংলাদেশের প্রতিবেদককে জানান, আমরা দূর্নীতিবাজ, আমরা খারাপ, আমাদের বিরুদ্ধে নিউজ প্রকাশ করেন ইত্যাদি বলে সাংবাদিককে মুখ বেকিয়ে জিজ্ঞাসা করে আরোও কিছু আপনাদের জিজ্ঞাসা বা বলার আছে, না হলে চলে যান। তার মারমুখী আচরণ দেখে এবং তার বিভিন্ন লোকজনকে ডাকার আকার ইঙ্গিতে বিষয়টি স্পষ্ট হয় তারা একটি সংঘবদ্ধ চক্র, আমাকে তথ্য চাওয়ার বিষয় নিয়ে যেকোন সময় নাজেহাল করতে পারে, বিষয়টি আমি বুঝতে পেরে সিটি করপোরেশন ভবন থেকে দ্রুত চলে আসি। ইমামা খানমের বিষয়টি নিয়ে এ্যাকাউন্টস বিভাগে যোগাযোগ করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল। সম্পূর্ণ উত্তর সিটি কর্পোরেশনটি মিজানুর রহমান এবং তার লালিত বাহিনী কুক্ষিগত করে রেখেছে।
বাসা থেকে আসার সময় মিজানুর রহমান দামী গাড়ীতে এসে আজমপুর নেমে যায়। রিক্সায় বাকীটা পথ অফিসে গিয়ে মানুষকে বোঝায় সে ভাজা মাছটি উল্টে খেতে জানেনা। মিজানুর রহমানকে নতুন হোল্ডিং নাম্বারের নথিতে ৫শত টাকা থেকে ২ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। সে হেড অফিসে টাকা দেওয়া লাগবে বলে বিভিন্ন কারণ দেখাইয়া অফিসের সবার নিকট থেকে চাঁদা উঠায়। সে দরজা বন্ধ করে একেকজন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিকট থেকে চাঁদা আদায় করে। তার এই দূর্নীতিতে মোঃ জাকির হোসেন প্রত্যক্ষ রাজস্বাক্ষী ও সহায়তা করে থাকে। আমি মোঃ আতিক ও আমার সাথে এখানে চাকুরিরত বিভিন্ন কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ জাকিরের অনুমতি ছাড়া করকর্মকর্তার রুমে প্রবেশ করতে পারিনা এবং রেকর্ডপত্র সময় মতো স্বাক্ষর করাইতেও ব্যর্থ হয়।
করদাতাদের সঠিক সময়ে সার্ভিস দিতে পারিনা। দূর্নীতিবাজ করকর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমান দামি গাড়ী নিয়ে অফিসে আসে এবং তার ড্রাইভার দিয়ে ঘুষের টাকা পাচার করে। গাড়ীটা সে দূরে রাখে, যাতে অফিসের কেউ বুঝতে না পারে। প্রতিদিন তার অবৈধ আয় কমপক্ষে এক লক্ষ টাকা। সে বিকাল ৫ টা বাজার সাথে সাথে অফিস ত্যাগ করে। এতে আমাদের প্রতিদিনের কাজ শেষ করা যায়না। এখন নতুন নিয়মে আরো বেশি সমস্যা হচ্ছে। তার রুমে সিসি ক্যামেরা থাকলে হয়তোবা তার অপরাধ কিছুটা বন্ধ হবে। সঠিকভাবে ঘুষ না দিলে সে আমাদেরকে চাকুরিচ্যুতির ভয় দেখায় এবং এসিআর ভালো দিবেনা জানিয়ে হুমকি দেয়। এই কারণে অফিসের তার অধিনস্থ সবাই সবসময় আতঙ্কে থাকি এবং নিরবতা পালন করি।
বর্তমানে সে নামে বেনামে অনেক সম্পদ ও অনেক কোটি টাকার মালিক। রাজধানী সহ তার পৈত্রিক এলাকায় অনেক সম্পত্তি ক্রয় করেছে বলে জানা যায়। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া সহ চেয়ারম্যান দূর্নীতি দমন কমিশন, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্চল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ডিএনসিস, উপপ্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন বরারব আবেদন করা হয়েছে, অঞ্চল-১ এর ঘুষখোর, দূর্নীতিবাজ কর্মকর্তা মোঃ মিজানুর রহমানের দূর্নীতি তদন্ত করে চাকুরিচ্যুত করে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিলে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন কলঙ্ক মুক্ত হবে।
এ বিষয়ে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র কিছু জানেনা বলে জানা যায়। তিনি সিটি কর্পোরেশনকে দূর্নীতি মুক্ত করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও এসব দূর্নীতিবাজদের কারণে তার সকল সুন্দর চেষ্টা গুলো মুখ থুবড়ে পড়ে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের সোপানে কোন দূর্নীতিবাজ ঘুষখোরদের স্থান নেই। আগে সোনার বাংলা পরে অন্যসব। সাধু সাবধান।
Leave a Reply