স্টাফ রির্পোটরঃ
রুপসা থানা রমিুজল হত্যার হুকুমকারী আব্দুল মজিদ ও সিদ্দিক জমাদ্দারের পরিবারের সদস্যরা যারা এই হত্যার হুকুম দিয়েছিলেন আব্দুল মজিদ সহ তার ছেলেরা এবং তার ভাইয়ের ছেলেরা এবং সিদ্দিক জমাদ্দারের ছেলেরা সহ আরও অনেকেই। তাদের হুকুমে খুন হয় রমিজুল। এদের সন্ত্রাস বাহিনী দিয়ে খুন করায় রমিজুলকে কত টাকার বিনিময়ে তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হত্যা ও গুম করেছেণ রমিজুলকে বেরিয়ে আসতে শুরু করেছে থলের বিড়াল।
এলাকাবাসী বলেন যে , একটা সময় ছিল মজিদ এবং জমাদ্দার পরিবারের সন্ত্রাস বাহিনী দ্বারা নন্দনপুর গ্রামে রাজত্ব করতো। মানুষকে জিম্মি করে। এদের ভয়ে গ্রামের অসহায় মানুষগুলোকে যাহা বলতো তাদের তাহাই করতে হতো। এলাকাবাসী বলেন গ্রামের যত বিচার-আচার এই দুটি পরিবারই করতেন। সন্ত্রাসী, চাদাবাজী, হত্যা ও গুম থেকে শুরু করে সব ধরনের কাজই করেছেন এই দুটি পরিবার। এলাকাবাসী বলেন যে, জমাদ্দার বাড়ীর ভাগ্নে রনি তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে বহু খুন, চাদাবাজী এমনকি সর্বহারা বাহিনী গঠন করে তিনি আঞ্চলিক নেতা হিসেবে ছিলেন। তারা আরও জানায় একদিকে আব্দুল মজিদের ভাগ্নে মাফিজ অন্যদিকে জমাদ্দার বাড়ির ভাগ্নে রনি এদের অত্যাচারে গ্রামের মানুষ ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাতো। সব সময় গ্রামবাসী ভয়ে ভয়ে থাকতেন।
এলাকার সবধরনের অপকর্ম সন্ত্রাসী, হত্যা, চাদাবাজী, গুমসহ আরও অনেক অপকর্মের হুকুম দাতা ছিলেন এই দুটি পরিবারের সদস্যরা। এলাকাবাসী আরও বলেন রমিজুলের পরিবার অসহায় বলে কি তার হত্যার বিচার হবে না? রমিজুলের বাড়ির মা, ভাই-বোনেরা বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনার সোনার বাংলাদেশে আমার ছেলে হত্যার বিচার কি পাবো না? চলছে অনুসন্ধান ধীরে ধীরে বেড়িয়ে আসবে সত্য ঘটনা রমিজুল হত্যার লোমহর্ষক কাহিনী।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply