আনিছ মাহ্মুদ লিমন
রাজধানী মিরপুর মডেল থানাধীন এলাকায় মনিপুরে কে এই আকরাম? সে কি পুলিশের সোর্স? না পুলিশ প্রশাসনের কেউ? না ভূয়া পরিচয় দিয়ে মানুষের মাঝে আতংক ছড়িয়ে চালিয়ে যাচ্ছে তার রমরমা ইয়াবা বানিজ্য। বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ সোর্সের মাধ্যমে মাদকের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে এবং বিভিন্ন উপর মহলের পরিচয় বহনকারী উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ও বড় বড় রাজনৈতিক লিডারদের নাম ভাঙ্গিয়ে যুবকদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছে ইয়াবা নামক মরন নেশা। এলাকার সাধারণ মানুষ এই নেশা বিক্রির প্রতিবাদ করতে গেলে তাকে বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি ও হুমকি প্রদর্শন করে। ইয়াবা বিক্রির জন্য বাছাই করেছে ১২ থেকে ১৬ বছরের ছেলেদের। এই সব বয়সের ছেলেদের টাকার লোভ দেখিয়ে, ইয়াবা নামক মরন নেশায় তাদেরকে আসক্ত করে ঢেলে দিচ্ছে এই মরন নেশা ইয়াবার দিকে, এর মধ্যে রয়েছে স্কুল কলেজের পড়–য়া ছাত্র/ছাত্রী এদের ভবিষ্যত’কে ঢেলে দিচ্ছে অন্ধকারের জগতের দিকে। এই ইয়াবা বিক্রয়ের কাজ কেউ ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে তাকে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেয় এবং যদি কোন ইয়াবা সেবনকারী আকরামের লোকের কাছ থেকে না ক্রয় করে অথবা ইয়াবা সেবন ছেড়ে দিতে চায়, তাহলে তাকেও পকেটের ভিতরে ইয়াবা দিয়ে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। মাদক বানিজ্য নিয়ে গত ০৯ই অক্টোবর/২০১৭ইং তারিখে মাদক বানিজ্যের বৃহত্তর মিরপুরের ০৭ (সাত) গড ফাদারকে নিয়ে আমাদের সময় পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন ছাপানো হয়। ০৭ (সাত) গড ফাদার এর তালিকায় উঠে আসা নামের মধ্যে মিরপুর মডলে থানা পুলিশের এস.আই পলাশ হোসেন এর নামও রয়েছে এবং মোছাঃ ববি, মোঃ ফজলে জহিরুল ইসলাম টিপু, রুহুল আমিন ও সুজন তাদের সাথে নতুন করে যোগ হলো আকরামের নামটিও। সরেজমিনে তদন্ত করে জানা যায় আকরাম মিরপুর মডেল থানার সোর্স কিছু সংখ্যক অসাধু পুলিশের সাথে ভাল সম্পর্ক থাকার কারণে এই সুযোগ কে পুজি করে চালিয়ে যাচ্ছে জমজমাট মরননেশা ইয়াবার ব্যবসা। বিক্রয়ের স্থান মনিপুর রাব্বানির মোড়, মোল্লা রোড, পূর্বমনিপুর হাটের মোড়, মোল্লাপাড়া, মাইক ওয়ালা মসজিদ, এই সব এলাকায় ছড়িয়ে দিচ্ছে, যুব সমাজ আজ এই মরননেশা ইয়াবার কারনে ধ্বংসের ধারপ্রান্তে বলে এলাকাবাসি সাংবাদিকদের জানায়। এই ব্যাপারে উর্ধ্বতন কর্মকর্তারদের কাছে এলাকাবাসী এর প্রতিকার চায়। পুলিশের সোর্স আকরামের ইয়াবার ছোবল থেকে যুব সমাজ কবে রেহাই পাবে। আরো জান্তে চোখ রাখুন দৈনিক আমার প্রানের বাংলাদেশ পত্রিকায়। চলমান
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply