হাবিব সরকার স্বাধীনঃ
গুলশান বনানী ১৯ নং ওয়ার্ড জনসাধারণের হৃদয়ের স্পন্দন কাউন্সিলর হাজী মোঃ মফিজুর রহমান। তিনি মানুষের হৃদয়ের স্পন্দন একদিনে গড়ে ওঠেনি, কর্ম গুণ এবং দক্ষতায় কাউন্সিলর মফিজুর রহমান হয়ে উঠেছেন। এমনটাই জানিয়েছেন অনেকে।
এলাকাবাসী বলেন, করোনায় মহামারী পৃথিবী থমকে গেছে থমকে গেছে মানুষের মন মানসিকতা। তখন পাগলের মতো দাপিয়ে বেরিয়েছেন মানুষের বাড়ি মহল্লায় তখন কোথায় ছিল? যারা এখন কাউন্সিলর মফিজকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে… কোন ষড়যন্ত্রী তাকে থামানো যাবে না স্থানীয়রা এমনটাই মতামত প্রকাশ করেন।
মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে সর্বদায় মাঠে কাজ করে যাচ্ছেন কাউন্সিল মফিজ। বনানী সবার পরিচিত সদা হাস্যজ্জল সদালাপি মানুষ তিনি। এলাকায় রয়েছে অনেক সুনাম। ইতিমধ্যে এলাকাবাসীর কাছে আস্থার প্রতিক হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন এই হাস্যজ্জল মানুষটি। আদর্শ ও ন্যায় নীতির মধ্যে থেকে এলাকার মানুষের পাশে থাকাই এ আদর্শ মানুষটির মূল লক্ষ্য। কোন কিছুর লোভ লালসা আর হিংসা তাকে আক্রমন করতে পারেনি। এসব কারনেই এলাকার অনেকেই প্রশংসা করেন।
সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায়, স্থানীয় সাংবাদিকদের কাছেও তিনি খুবই জনপ্রিয়। তিনি চার বার নির্বাচিত সফল কাউন্সিলর। তিনি 19নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি (বীর মুক্তিযোদ্ধা) ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামী লীগের রাজনীতিে জড়িত তিনি। শিক্ষা জীবনে ছিল মেধাবী ছাত্রনেতা। গুলশান-বনানী কড়াইল টিএনটি কলনী ও কড়াইল আর্দশ নগর সহ সর্বশ্রেনীর ও তরুণ সমাজের কাছে তিনি মেধাবী ও সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে ব্যাপক গ্রহণ যোগ্যতা অর্জন করেন। জনপ্রিয় এ নেতা বনানী কড়াইল সর্বস্তরের মানুষের মন জয় করেছে। জননেত্রী শেখহাসিনার নির্দদেশ মোতাবেক, করোনায় মহামারীতে সাধারণ মানুষের সবসময় খোঁজখবর নিতেন, ঘরে ঘরে খাদ্যবস্তু পৌঁছিয়ে দিয়েছে, সেই জন্য, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র শ্রেষ্ট পুরোস্কিত করেন।
১৯ নং ওয়ার্ডের এলাকাবাসীর কাছে কাউন্সিলর হাজী মফিজুর রহমান নয়নের মনি। স্থানীয় টিএনটির বাসিন্দা আওয়ামী লীগ প্রেমিক ১৯ নং ওয়ার্ড সাংগঠনিক সম্পাদক ঢাকা মহানগর উত্তর এর নেতা মোঃ সাত্তার বলেন হাজী মোঃ মফিজুর রহমান ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হিসাবে এলাকায় বহু উন্নয়নের ছোঁয়া লাগিয়েছে। তিনি বলেন একটি কথা না বললেই নয়। যেখানে কড়াইল বস্তি নামটি পরিচয় দিতে বহু মানুষ লজ্জাবোধ মনে করত।
জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশে এরং 19নং ওয়ার্ড একটি আদর্শ ওয়ার্ড হিসাবে গঠন কল্পে এবং গরীব দুখিঃ মানুষের জীবন মান উন্নায়নের লক্ষে কড়াইল বিশাল জনগুষ্টির পরিবেশ বান্ধব পরিচিতি হিসাবে কড়াইল বস্তি নামটা মুচেফেলে, কড়াইল আদর্শ নগর হিসাবে নাম করন করেন ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাজী মোঃ মফিজুর রহমান, কড়াইলএখন বস্তি নয়। আদর্শনগর পরিণত হয়েছে। মাদক সন্ত্রাস দখল চাঁদাবাজি দমনে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন কাউন্সিলর মফিজুর রহমান। বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন, জাগরণী সংসদ, গুলশান ক্লাব, বনানী ক্লাব,রোটারী ক্লাব, এবং আরো অন্যান্য ক্লাব, থেকে খেলাধূলা-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে আনন্দ-বিনোদনের ব্যবস্থা করেন।
এছাড়াও তিনি সমাজে বসবাসকারী সাধারণ নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তার জন্য ১ ৯নং ওয়ার্ডের প্রতিটি রাস্তার প্রবেশ মুখে গেইট নির্মাণসহ নিজ উদ্যোগে সামাজিক কার্যক্রমে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ১৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ এর সভাপতি হিসেবে শুনাম অর্জন করেন। বিশাল জন সমর্থন নিয়ে বিপুল ভোটে কাউন্ছিলর নির্বাচিত হন তিনি। বর্তমানে এলাকাবাসীর কাছে ব্যাপক জনপ্রিয় ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন মফিজুর রহমান। দলমত নির্বিশেষে সাধারণ নাগরিকদের সেবা নিশ্চিত করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। বিশেষ করে পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম, মশকনিধন, ড্রেনেজ ব্যবস্থা উন্নয়নের মাধ্যমে জলবদ্ধতা দুরকরণসহ বিভিন্ন নাগরিক সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা মাফিক আদর্শ ওয়ার্ড গড়ার প্রত্যশা নিয়ে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। বনানী ১৯নং ওয়ার্ডকে আদর্শ এলাকা রুপান্তরিত করতে স্থানীয় এমপি চিত্রনায়ক ফারুক পাঠান ও ঢাকা উত্তর এর মেয়র আতিক সহ সমাজের বসবাসকারী সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করেন। । শুধু কাউন্সিলর হিসেবেই নয় স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তৃণমূল নেতা কর্মীদের কাছে তার গ্রহণ যোগ্যতা অতুলনীয়। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সুবান মাওলানা বলেন কাউন্সিলের কর্মকাণ্ডের আমরা সন্তুষ্ট। 19নং ওয়ার্ড যুব মহিলা লীগের সভাপতি, তাসলিমা বেগম বলেন।
দলমত নির্বিশেষে যে কোন মানুষই বিপদে-আপদে তার সহযোগীতা পেয়ে থাকেন। স্থানীয় ওয়ার্ড ইউনিট সকল নেতাকর্মীদের সাথে আলোচনা, কথার এক পর্যায়ে সকল বিষয় উপস্থাপনা করেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন 19নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা, জি, এম, আতিক। তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন শিকদার বনানী থানা। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা আলামিন, জিয়ারুল হক , মোস্তফা, বাবুল, জাহাঙ্গীর, অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
এলাকায় উন্নয়নের চিত্র- সরেজমিন অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বনানী কড়াইল এলাকার মাদক ও সস্ত্রাস নিরমুল করতে যতেস্ট মুমিকা রেখে এলাকার চিত্র পাল্টে দিয়েছেন কমিশনার হাজী মফিজুর রহমান । ঢাকা দুই সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ডের চাইতে তার ওয়ার্ড অনেকটা ব্যতিক্রম। সব স্থান থেকে এখানে উন্নয়নের চিত্র আলাদা। উদ্দ্যেগ থাকলে সব কিছুই সম্ভব তার প্রমান, এই কমিশনার মফিজুর রহমান। ওয়ার্ডের প্রতিটি অলি গলির রাস্তাঘাট মেরামত সম্পন্ন করেছেন। তিনি ড্রেন ও ফুটপাথ করেছেন। সাধারন মানুষের হাটার নির্ভরযোগ্য স্থান। জলবদ্ধতা নিরসনে বৃহৎ প্রকল্প গ্রহনে থেকে বনানীর আনাচে-কানাচে বহু রাস্তা পর্যন্ত গভীর নর্দমা নির্মান প্রকল্পের কাছ শেষ করেছেন। এছাড়াও তিনি বনানী ঈদগাহ মসজিদের সামনে গভীর নর্দমা নির্মান প্রকল্পের কাজও করেছেন। বনানী ১৯ নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট ও অলিতে গলিতে ডিজিটাল এলইডি বাতি স্থাপন করেন। বনানী এলাকায় বিশ্বরোড ও জোড়পুকুর মাঠে আধুনিক পাবলিক টয়লেট নির্মান করেন। বর্তমানে চলমান রয়েছে। শিশু দের খেলার মাঠকে জলঢাকা প্রকল্পের আওতায় সিংঙ্গাপুরের আদলে আধুনিকায়নের প্রকল্প গ্রহন করেছেন এবং আগামী বর্ষ মৌসুমের আগে পানি নিস্কাশনের জন্য পাইপ লাইন পরিস্কার ও স্থাপন করনের কাজ গ্রহন করা হয়েছে।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply