আনিছ মাহমুদ লিমনঃ
রাজধানীর মিরপুর দারুস সালাম থানার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসলাম ৮ই মে ২০২৩ইং তাং এক সংবাদ সম্মেলন করেন। সোমবার সকালে সাবেক স্বেচ্ছাসেবক লীগের এই নেতা তার নিজস্ব কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনটি করেন।
গত ৪ ই মে বৃহস্পতিবার বিকালে দারুস সালাম থানার বাঘবাড়ী ঋশীপাড়া এলাকায় স্থানীয় দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারীকে কেন্দ্র করে থানায় মামলা হয়। সেই মামলায় দারুসসালাম থানার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসলামকে জড়িয়ে দেওয়ায় সে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন ঘৃনিত এই ঘটনার সাথে জড়িয়ে আমার নামে থানায় মিথ্যা অভিযোগ করা হয়েছে, এব্যাপারে আমি কিছুই জানিনা এমনকি ঘটনার দিন আমি এলাকায় ছিলাম না। উক্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে কতিপয় কিছু স্বার্থনেশী ও পদ বঞ্চিত নেতারা কথিত সাংবাদিক নামধারী শাহীন কে মোটা অংকের টাকা দিয়ে সোশাল মিডিয়া সহ অন্যায়ের চিত্র পত্রিকায় মিথ্যা ও অসত্য উদ্দেশ্য প্রনোদিত সংবাদ প্রকাশ কোরে দীর্ঘদিন এর সুনাম খুন্ন করেছে ।
যাদের মধ্যে রয়েছে ইমরান মতি,ফুটকা মোরাদ, বাকা জসিম সহ আরো অনেক জরিত আছে বলে তিনি জানান। সংবাদ সম্মেলনে ইসলাম প্রশাসনের দৃস্টি আকর্ষণ করে আরো বলেন, যড়যন্ত্র মূলক এহেন কর্মকান্ডের সঠিক তদন্ত করে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার ব্যবস্থা করা হউক। সাংবাদিকদের নিকট অনুরোধ, ঘটনার সঠিত তদন্ত করে যারা আমার নামে মিথ্যা অপ্রচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্ছার হোউন। এলাকার সাধারণ গরীব দুঃখি মানুষের পাশে দাড়ানোর জন্য সঠিক তথ্য তুলে ধরার আহবান জানাচ্ছি । এ ব্যাপারে দারুস সালাম থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ ইসলাম বলেন বাংলাদেশে প্রচলিত আইনে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছি।
এ বিষয়ে দৈনিক অন্যায়ের চিত্র পত্রিকার সম্পাদক শহিদুল্লাহ শহিদকে ফোন করে জানতে চাওয়া হয় দারুসালাম থানার স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি ইসলামের নামে যে সংবাদ প্রকাশ করার আগে তার কাছ থেকে কোন মতামত নেয়া হয়েছে কিনা তিনি বলেন না কোন মতামত নেওয়া হয়নি। যিনি সংবাদটি প্রকাশ করেছেন সে কি তার পত্রিকার সাংবাদিক কিনা এবং তাকে নিয়োগ পত্র দিয়েছেন কিনা, তিনি বলেন আমরা কোন নিয়োগ পত্র দেইনি নিয়োগ পত্র প্রাপ্ত সাংবাদিক না।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply