এম এ কাদের অপু. কুমিল্লা (দঃ) জেলা প্রতিনিধি:- কুমিল্লা বরুড়া থানাধীন গালিমপুর ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধ ড্রেজারের ব্যবসা করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বানানোর মতই চমকপ্রদ হচ্ছে ড্রেজারের মালিক আনোয়ার হোসেন। আনোয়ারের সাথে এই ব্যাপারে আলাপকালে আনোয়ার বলেন, ড্রেজারের কোন লাইসেন্স সরকার দিচ্ছেনা, আমাকেও দেয়নাই। তবে আমাকে এই ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য সয়ং রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের ব্যক্তিগত বডিগার্ড কাউসারের নাম উল্লেখ করে বলেন, কাউসার ভাই নিজেই বলছে কেউ এই ব্যাপারে কিছু বললে রেলমন্ত্রীর নাম বলার জন্য তার পরে আর কেউ কিছুই বলবেনা। আনোয়ার দারুন ধাপটের সহিত এই ব্যবসা করছে বলেও এলাকায় গুঞ্জন শোনা যায়। কে এই রেলমন্ত্রীর বডিগার্ড? জানার চেষ্টা করে বর্তমান সরকারের মাননীয় রেলপথ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী মুজিবুল হক কে তার ব্যবহারিত মুঠোফোনে কয়েকবার চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি। বরুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম জানান, যেহেতু মন্ত্রী মহোদয়ের নাম ভাঙ্গা হচ্ছে সেহেতু অবশ্যই মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে আলাপ করে আমি তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মিজাানুর রহমানকে ও এই ব্যাপারে অবগত করার চেষ্টা করলে তার ব্যবহারিত মোবাইলে তাকে পাওয়া যায় নাই।
রেলমন্ত্রীর নাম ভেঙ্গে অবৈধ ড্রেজারের জমজমাট ব্যবসা
এম এ কাদের অপু. কুমিল্লা (দঃ) জেলা প্রতিনিধি:- কুমিল্লা বরুড়া থানাধীন গালিমপুর ইউনিয়নের শ্রীপুর গ্রামের আনোয়ার হোসেন দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধ ড্রেজারের ব্যবসা করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ বানানোর মতই চমকপ্রদ হচ্ছে ড্রেজারের মালিক আনোয়ার হোসেন। আনোয়ারের সাথে এই ব্যাপারে আলাপকালে আনোয়ার বলেন, ড্রেজারের কোন লাইসেন্স সরকার দিচ্ছেনা, আমাকেও দেয়নাই। তবে আমাকে এই ব্যবসা পরিচালনা করার জন্য সয়ং রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের ব্যক্তিগত বডিগার্ড কাউসারের নাম উল্লেখ করে বলেন, কাউসার ভাই নিজেই বলছে কেউ এই ব্যাপারে কিছু বললে রেলমন্ত্রীর নাম বলার জন্য তার পরে আর কেউ কিছুই বলবেনা। আনোয়ার দারুন ধাপটের সহিত এই ব্যবসা করছে বলেও এলাকায় গুঞ্জন শোনা যায়। কে এই রেলমন্ত্রীর বডিগার্ড? জানার চেষ্টা করে বর্তমান সরকারের মাননীয় রেলপথ মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী মুজিবুল হক কে তার ব্যবহারিত মুঠোফোনে কয়েকবার চেষ্টা করা হলেও পাওয়া যায়নি। বরুড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাজহারুল ইসলাম জানান, যেহেতু মন্ত্রী মহোদয়ের নাম ভাঙ্গা হচ্ছে সেহেতু অবশ্যই মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে আলাপ করে আমি তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবো। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মিজাানুর রহমানকে ও এই ব্যাপারে অবগত করার চেষ্টা করলে তার ব্যবহারিত মোবাইলে তাকে পাওয়া যায় নাই।