রবিবার, ০৪ জুন ২০২৩, ০৭:১৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বহুল প্রচারিত দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার স্বনামধন্য সম্পাদক তাসমিমা হোসেনের সাথে দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুনের সৌজন্য সাক্ষাৎকার। ফুল ও ছবির অ্যালবাম উপহার পেয়ে তাসমিমা হোসেন অত্যন্ত খুশি হোন। এসময় উভয় পত্রিকার অনেক সাংবাদিক ও কলাকৌশলীরা উপস্থিত ছিলেন। সমসাময়িক দেশের রাজনীতি এবং দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। ছবি- প্রাণের বাংলাদেশ। পূবাইল প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন গাজীপুরে অবৈধ গ্যাস সংযোগকারীদের কারনে গ্যাস সংকটে বৈধ গ্রাহকরা নারায়ণগঞ্জ রূপগঞ্জ এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী মোশারফ বাহিনীর প্রধান মোশারফ অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার গার্মেন্টস শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরী ২৪ হাজার টাকা ঘোষনার দাবিতে র‍্যালি ও সমাবেশ গাজীপুরে বিদেশ পাঠানোর কথা বলে গৃহবধূকে ধর্ষণ  গুলশান-বনানীতে স্পা সিন্ডিকেটের পক্ষ নিয়ে প্রকৃত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশে কারা আইন শৃঙ্খলা রক্ষার্থে নজরদারির লক্ষ্যে নব উদ্যোগ তজুমদ্দিন থানার চৌকস পুলিশ অফিসার ওসি মুরাদের তাহিদুল ইসলাম ঝন্টু জনগণের সমর্থন নিয়ে খালিশপুর ১২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হতে চায় অবশেষে সাংবাদিক লোকমান হোসেন ও রুহুল আমীন হাওলাদারের সৃষ্ট মামলা নিষ্পত্তি হলো রোয়েদাদ নামায়

শেরপুরের শ্রীবরদীতে কবুতর নিয়ে দ্বন্দে অন্তঃসত্ত্বার পেটে লাথি মেরে আহত করার অভিযোগ

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ২০ মে, ২০২৩
  • ১৮ Time View

মোঃ শামছুল হক, জেলা প্রতিনিধি শেরপুর

শেরপুরে এক স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে আট মাসের অন্তঃসত্ত্বার পেটে লাথি মেরে আহত করার অভিযোগ উঠেছে।গতকাল শুক্র‍বার ৩ টার দিকে শ্রীবরদী ভেলুয়া ইউনিয়নের চাংপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

হামলার শিকার ওই অন্তঃসত্ত্বা নারীর নাম রওশনারা বেগম। তিনি স্বামী মিজু মিয়া সঙ্গে ভেলুয়া ইউনিয়নের চাংপাড়া এলাকায় থাকেন।

হামলাকারী ওই স্কুল শিক্ষকের নাম মোঃ ফারুক মিয়া। তিনি ভেলুয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।

অন্তঃসত্ত্বা নারীর স্বামী মিজু মিয়া জানায়,আমার পাশের বাড়ির রুবাইদুল্লার কবুতর ফারুক মাস্টারের বাড়িতে গিয়েছিলো।পরে আবার রুবাইদুল্লাহ ওই কবুতরগুলো নিতে ফারুক মাস্টারের বাড়িতে যাই।সাথে আমাকেও নিয়ে যাই। পরে আবার রুবাইদুল্লাহ ফারুক মাস্টারের ছেলেকে বলে কবুতরগুলা আমার। পরে ফারুক মাস্টারের ছেলে বলে ১ মাস ধরে কবুতর গুলা আইছে। পরে রুবাইদুল্লাহ বলে যে ১৫ দিন থেকে আইছে। এরপর ফারুক মাস্টারের স্ত্রী বলেন কবুতর আমি বাপের বাড়ি থেকে এনেছি।পরে এক পর্যায়ে ঝগড়ার সৃষ্টি হয়।কিসের জন্য রুবাইদুল্লাহ আমাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলো এগুলো আগে কিছুই জানতাম না আমি। পরে ফারুক মাস্টার সন্দেহ করছে আমি কবুতরের কথা বলছি। এইজন্য আমাকে মারধর শুরু করলে আমার অন্তঃসত্ত্বা বউ আমাকে বাঁচাতে যাই।পরে আমার বউকে পেটে লাথি মারে ফারুক মাস্টার।এরপর আমি কাল শ্রীবরদী হাসপাতালে ভর্তি করি ঐখানে সারাদিন থাকার পর আজ সকালে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করছি।

মিজু মিয়া বলেন, আমি এই ঘটনায় বিচার চাই। কেন আমার অন্তঃসত্ত্বা বউ এর পেটে লাথি দিলো। আমার বউ এর অবস্থা ভালো না।

থানায় অভিযোগের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে মিজু মিয়া বলেন আমরা সবাই হাসপাতালে আমার বউকে নিয়ে ব্যস্ত থাকায় অভিযোগ দিতে পারি নাই।আজ রাতে থানায় অভিযোগ দিবো আমরা।

এ ঘটনায় অভিযুক্ত ফারুক মাস্টারের স্ত্রী অস্বীকার করে বলেন মিজু মিয়ার স্ত্রীকে আমরা কোনো আঘাত করিনি। তবে ঘটনার সময় একটু আঘাত পেতে পারে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়