মাহাবুবুল আলম:
শ্রীপুর উপজেলা হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা জনাব আবু হেনা মোস্তফা কামালের নামে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এবং ব্যক্তিগত পিয়ন সোহেল নামে একজনকে নিয়োগ প্রদান করে তাকে দিয়ে তার কাছে আসা বিভিন্ন সমস্যা সম্মেলিত ভূক্তভোগীদের নিকট হইতে ঘুষ নিয়া বানিজ্য শুরু করেছে এই হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা মোস্তফা । বর্তমান বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মেডিকেল ভাতা, পারিবারিক পেনশন দেওয়ার ব্যবস্থা করছেন , যা হিসাব রক্ষন কর্মকর্তার কাছে আসে এবং তার মাধ্যমেই এগুলো সমাধান হওয়াকে কেন্দ্র করে, তিনি এই ঘুষ বানিজ্যের ফাদ খুলিয়া, ভূক্তভোগী বর্তমান এবং সাবেক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কোন সমস্যা নিয়া আসলেই তার পালিত বাহিনীর অন্যতম সদস্য সোহেলকে দিয়ে দালালী করিয়ে দর-দাম করে ঘুষের এমাউন্ট নির্ধারন করে ।
এ বিষয় নিয়ে সাংবাদিকরা তথ্য সংগ্রহে গেলে তাদেরকে চাদাবাজের মামলা দিবে বলিয়া ভয় দেখায় এবং থানায় মিথ্যা অভিযোগ দিয়া হয়রানি করে। বিশাল ক্ষমতার অধিকারী এই হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা এখন অবৈধ টাকার গরমে মানুষকে মানুষ মনে করে না উর্ধ্বোতন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে যে যা চায় সেভাবেই তাকে মনোরঞ্জন দেয়। এই কর্মকর্তা শুধু তাই নয় তার কাছে আছে বেশ কিছু সুন্দরী মেয়ে, অবস্থা বুঝে তাদের ব্যবহার করে এই চতুর কর্মকর্তা। হিসাব রক্ষন কর্মকর্তার মিষ্টি ভাষায় বোঝায় উপায় নাই তার মধ্যে কতো বড় শয়তানী ।
কোটি কোটি টাকার মালিক এই হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা নামে -বেনামে রাজধানী বিভিন্ন জায়গায় ফ্ল্যাট ও জমি ক্রয় করে বিশাল ধন সম্পদের মালিক হয়ে রিতিমত আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে গেছে। তার গ্রামের বাড়ীতে আলিশান বাড়ী করেছে, আন্তীয় স্বজনকে বিদেশে পাঠিয়ে মুক্তাগাছা শেরপুরে রাজত্ব তৈরী করেছে। কেউ যেন কিছু বুঝতে না পারে তাই রাজধানী ধানমন্ডীতে গাপটি মেরে থাকে । ভাবটা এমন যেন ভাজা মাছ উল্টে খেতে যানে না।
নাম না জানাতে ইচ্ছুক তার অধিনস্থ কয়েকজন কর্মচারী জানায় হিসাব রক্ষক মোস্তফার হিসাব মিলালে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল । জাতীর জনকের সোনার বাংলায় কোন দুর্নীতি গ্রস্থ ঘুষখোরের স্থান নাই । সাধু সাবধান আগে সোনার বাংলা পরে অন্যসব ।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply