শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০৭:৪৯ অপরাহ্ন

সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ বেলফুলিয়া রূপসা খুলনা

Reporter Name
  • Update Time : সোমবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৯
  • ২৭৩ Time View

 

(বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু নামে প্রথম বিদ্যাপীঠ “সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ”

জাতীর জনক শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যক্ষ সম্মতিতে স্থাপিত হয় ১৯৭২ সালে। )

 

আব্দুল্লাহ আল মামুন :

 

সম্পাদক ও প্রকাশক দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ

 

সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ রূপসা খুলনা কলেজটি এতো সুন্দর করে সাজাতে যার অক্লান্ত পরিশ্রম তিনি হলেন অত্র কলেজের সুযোগ্য অধ্যক্ষ সরদার ফেরদৌস আহম্মেদ স্যার। এখানে রয়েছে মায়ের ডাক নামক জাতীর পিতার একটি সুন্দর ভাস্কর্য। স্থির অস্থির এলোমোলো স্বপ্নগুলোকে মলাটবন্দি করার ইচ্ছে বহুদিনের কিন্তু কী জানি এক অজানা কারনে সেই স্বপ্নের গতিশীল হয় না। চলার পথে যাপিত জীবনে ঘটে যাওয়া নানা বিষয়কে লেখার উপকরন ভেবে কখনো কখনো ভাবি ভালো কিছু নিয়ে লিখতে হবে। যারা মানুষ গড়ার কারিগর তাদেরকে জানবে আর চিনবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম সেখান থেকে উৎপত্তি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তার পবিত্র মুখের সম্মতিতে প্রতিষ্ঠিত আজকের সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ। এই কলেজকে নিয়ে আমার এ লেখা । আমার সৌভাগ্য হয়েছিল কলেজটি দেখার, স্বপ্নের মত সে কলেজ, স্বপ্ন যে বাস্তব হয় বঙ্গবন্ধু কলেজ তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। নড়াইলের লবন ব্যবসায়ী রূপচাঁদ সাহা নিজের প্রয়োজনে আজকের খর¯্রােতা রূপসা খনন করেছিলেন তারই মিলনে আঠারো বাঁকী নদীর তীরে, ছায়াঘেরা অপরূপ রূপে দাড়িয়ে আছে বঙ্গবন্ধু কলেজটি। জেলা প্রশাসকের বাংলো থেকে জেলখানা ঘাট পার হলে পায়ে হেটে মাত্র পাঁচ মিনিটে কলেজে পৌছানো যায়। কলেজের গেটে দাড়ালেই মনে পড়ে যায় জীবনানন্দ দাসের সেই কিশোরের কথা ‘‘যে কিশোর এক সাদা ছেড়া পালে ডিঙা বায় রূপসার ঘোলা জলে, রাঙা মেঘ সাতঁরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে’’। প্রবাহমান নদীর দৃশ্য কিছুক্ষনের জন্য হলেও বিত্তাবদ্ধ্য জীবনকে নিয়ে যাবে অন্যলোকে, যখন আপনি বসবেন কলেজের গেটের সামনের নান্দনিক পার্কটিতে। পার্কের পাশেই অবস্থিত সুন্দর একটি ঘাট নাম (‘‘পারাপার’’) পার্কে বসেই চোখে পড়লো একটি মসজিদ। খুলনা জেলার অনেক এলাকা ঘুরেও এমন একটি মসজিদ আমার চোখে পড়েনি। মসজিদের তলায় জোয়ারের পানি যখন ছলাৎ ছলাৎ করে। কঠিন গরমের সময়ে ফ্যান ছাড়া মুসল্লিরা নামাজ আদায় করে তখন মনে হয় যেন আমি পতেঙ্গার বিচের পাশে দাড়ানো। মসজিদটির নাম ‘‘মসজিদে সৌহাদ্যর্ ’’ মসজিদের গায়ে লেখা একটি উক্তি ‘‘আমি কিছুই সাথে নিয়ে আসিনি, এখানে এসে যা অর্জন করেছি তাই ব্যয় করে গেলাম এতে আমার কোন কৃতিত্ব নেই। অধ্যক্ষ সরদার ফেরদৌস আহম্মেদ। দেখবেন সুন্দর একটি গেট নাম ‘‘শুভ্র সমুজ্জ্বল’’ কলেজের ভেতরে ঢুকতেই গেটের পাশে শহীদ মিনার ‘‘রক্ত দিয়ে লেখা’’, বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ভবন এর উপরে একটি সু-দৃশ্য হল রুম।অধ্যক্ষের সাথে কথা বলে জানলাম, তিনি বললেন এই কলেজটি আমার আর একটি সন্তানসম ভালবাসা। ১৯৭২ সালে জাতির পিতার নামে সারা বাংলায় বঙ্গবন্ধুর নামে প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয় এই কলেজ যে কলেজের প্রতিষ্ঠাতা আমার চাচা শহীদ সরদার আব্দুর রাজ্জাক, আমি এই কলেজেরই ছাত্র, আমি চেষ্টা করেছি আমার ক্লান্তিহীন কর্মের সোনালী ফসল ফলাতে।

আমি রূপসা কলেজের প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে একজন। ২০১০ সালে এই কলেজে যখন অধ্যক্ষ হিসাবে যোগদান করি তখন কলেজের চিত্রটা ছিল চেয়ার নেই, বেঞ্চ নেই, ছাত্র-ছাত্রী নেই, খাতা পত্রে মাত্র ৩০০ এর মতো ছাত্র-ছাত্রী, হুমড়ি খেয়ে পড়া প্রশাসনিক ভবন, বাউন্ডারী নেই, মেয়েদের ১ টা কমন রুম নেই, বলতে গেলে কিছুই নেই ২০/৩০ জন ছেলে মেয়ে ক্লাস করে। ক্লাসের কোন পরিচালক নেই কারও কাছে ১টা টাকাও নেই। বাড়ী বাড়ী ঘুরে ছাত্র সংগ্রহ করতে হয়। চারিদিকে শুধু নেই আর নেই এর মধ্যেই আমার পথ চলা। এলাকার মানুষকে সাথে নিয়ে শুরু করলাম অবকাঠামো মাত্র ৩ বছরের মধ্যে প্রশসানিক ভবনের ২য়/৩য় তলা নির্মান। বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ভবনের উপর একটা হল রুম। ২২০০ ফুট বাউন্ডারী। ৩০ জনের থাকার মতো একটা ছাত্রী হোষ্টেল, ঘাট, গেট, মসজিদ, মন্দির, ৩০০ বেঞ্চ, ১০০ চেয়ার, ২০টা লেকচার ডায়াস, শহীদ মিনার, ক্যান্টিন, আর্য মন্দির, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্বলিত বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্য্যসহ ৪ জন মুক্তিযোদ্ধার ভাষ্কর্য্য ‘‘মায়ের ডাক’’ ছাত্র কমন রুম ‘‘সম্প্রীতি, অনার্স ক্যাম্পাস, ছাত্র-ছাত্রীদের বসার জন্য ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে গাছের গোড়া বাধাই করা বসার স্থান, কি নেই বঙ্গবন্ধু কলেজে? শহর থেকে প্রতিদিন শতশত মানুষ আসে বঙ্গবন্ধু কলেজ দেখতে। অধ্যক্ষের কাছে জানতে চাইলাম কলেজের লেখাপড়ার অবস্থা সম্পর্কে তিনি বললেন ২০১০ সালে ৩০০ জন ছাত্র-ছাত্রী নিয়ে শুরু করেছি ২০১৩ ও ২০১৪ সালে সেরা কুড়িতে অবস্থানসহ খুলনা শহরের নামি দামি সকল কলেজকে পিছনে ফেলে শতশত ছাত্র-ছাত্রী জি,পি,এ- ৫ পাওয়া, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক ছাত্র-ছাত্রী চান্স পেয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। বর্তমানে প্রায় ৫ হাজার ছাত্র-ছাত্রী এই কলেজে লেখাপড়া করছে।একজন শিক্ষার্থীর কাছে জিজ্ঞাসা করলাম আপনি খুলনা শহর থেকে এসে বঙ্গবন্ধু কলেজে পড়ছেন কেন? ‘‘ছাত্রীটি বলল শুধু ক্লাস আর ক্লাস, লাইব্রেরী, কঠোর তদারকি কলেজে ২/৩ দিন অনুপস্থিত থাকলেই বাড়িতে টেলিফোন, ৪২ জন শিক্ষক সারাক্ষন এ ভবন থেকে ও ভবনে ছুটে চলছে’’।

সপ্তাঅন্তে পরীক্ষা নেওয়া অধ্যক্ষ সরদার ফেরদৌস আহম্মেদ স্যারের সার্বক্ষনিক তদারকি মায়া-মমতা ¯েœহ দিয়ে যেভাবে তিঁনি কলেজ সহ আমাদেরকে দেখেন তাতে অনেক ছেলে-মেয়েই ছুটির দিনেও কলেজে এসে বসে থাকে। আমার মনে হয় ছাত্র-শিক্ষকের এমন মিলন হলেই ফলাফল ভালো হবেই। বঙ্গবন্ধু কলেজ এগিয়ে চলেছে, বঙ্গবন্ধু কলেজ এগিয়ে যাবে দুর থেকে বহুদুরে, বঙ্গবন্ধুর ন্যায় মাথা উচু করে দাড়াবে সারা বাংলায়। এই প্রত্যাশা আমারও।অনার্স ক্যাম্পাস, ছাত্রী হোষ্টেল, আর্য মন্দির, পুকুরের মাঝখানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সম্বলিত আর এ কলেজের আধুনিক রুপকার আগামী ইতিহাসের আদর্শ শিক্ষক সুযোগ্য অধ্যক্ষ সরদার ফেরদৌস আহম্মেদকে নিয়ে উচ্ছুসিত খবরের কথা। অধ্যক্ষ সরদার ফেরদৌস আহম্মেদ নিজেই একটি প্রতিষ্ঠান তার অমীয় বাণী আমার প্রতিদ্বন্ধী অন্য কেউ নয় আমার প্রতিদ্বন্ধী আমি নিজেই আমার লক্ষ্য গতকালকের আমি কে ছাড়িয়ে আজকের আমিকে বিকশিত কর। খুলনা নগরের নামকরা সব সরকারি-বেসরকারি কলেজকে পেছনে ফেলে সব দিক দিয়ে সবার নজর কেড়ে নিয়েছে রুপসা উপজেলার বেলফুলিয়া গ্রামের একটি কলেজ এর নাম সরকারি বঙ্গবন্ধু কলেজ। শহরের নামকরা কলেজ গুলোকে পেছনে ফেলে সেরা হওয়ার পেছনে রহস্য কি? এই প্রশ্নের জবাবে কলেজ থেকে জিপিএ ৫ পাওয়া একাধিক শিক্ষার্থীরা জানান ক্লাস, ক্লাস আর ক্লাস আমরা ভর্তি হওয়ার পর থেকে ক্লাসের গুরুত্ব দেখে আসছি। কলেজ কতৃপক্ষ সব সময়ই ক্লাসে উপস্থিতির জন্য শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করছে। নির্ধারিত সংখ্যক ক্লাসে উপস্থিত না থাকলে শিক্ষার্থীসহ তার অভিভাবককে ডেকে ক্লাস করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই কলেজটি পাসের হার ও জিপিএ – ৫ পাওয়ার দিক দিয়ে খুলনার সরকারি মহিলা কলেজ সরকারী এম এম সিটি কলেজ সরকারী পাইওনিয়ার গার্লস কলেজ, সরকারি সুন্দরবন আদর্শ মহাবিদ্যালয়, মিলিটারি কলেজিয়েট স্কুল খুলনা এবং খুলনা পাবলিক কলেজকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। কলেজের সুত্রে জানা গেছে। ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু কলেজের যাত্রা শুরু হয়। ২০১৩ সালে কলেজটিকে জাতীয় করন করা হয়। বর্তমান কলেজে এইচ এস সি সহ তিনটি বিভাগ ¯œাতক (সম্মান) ও ডিগ্রি পাস কোর্সে চার হাজারের ও বেশি শিক্ষার্থী রয়েছে। শিক্ষকের সংখ্যা ৪২। কলেজ ক্যাম্পাসের পুকুরের মাঝখানে শিক্ষার্থীদের জন্য প্রকৃত ইতিহাস জানার লক্ষ্যে ক্যাম্পাসের পুকুরের মাঝখানে সকলের জন্য দারুন একটি কমন রুম আছে। রুমের ছাদে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ও মুক্তিযোদ্ধাদের নান্দনিক ভাস্কর্য। কলেজের অধ্যক্ষ সরদার ফেরদৌস আহম্মেদ বলেন বছর বছর প্রত্যাশা বাড়ছিল আরও ভালো করার। ভালো করার তাগিদ থেকেই আমরা শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করছি। আমাদের কলেজে ২০-২৫ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে একেকটা গ্রæপ করা হয়। সেই গ্রæপের হাজিরার তদারকির জন্য একজন শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া হয়। ১০ টায় শিক্ষার্থীরা ক্লাসে ঢোকার পর একাডেমিক ভবন গুলোর গেটে নজরদারি রাখা হয়। যেন কেউ বাহিরে যেতে না পারে। যে পদ্ধতি বা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অন্তরলোক জাগ্রত হয় , জ্ঞান চক্ষু উনো¥াচিত হয়, হৃদয় বৃত্তি প্রসারিত হয়, মনোজগৎ আলোয় উদ্ভাসিত হয় তাই শিক্ষা। শিক্ষা হল বিভিন্ন পদ্ধতি বা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞানের সার্বিক বাস্তবায়ন । এ পদ্ধতি বা প্রক্রিয়া অনুসরন করা হয় একটি জাতির মূল ভিত্তি তার সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে সামনে রেখে। জাতিসত্তার নিখাদ তথা সত্য ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রকৃত সংস্কৃতি চর্চা এ শিক্ষার কাজটি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনে সহায়তা করে। এর ব্যতিক্রম হলে শিক্ষার কাজটি দারুণ ভাবে অব্যহত হয় অর্থাৎ সুষ্ঠুভাবে সম্পূর্ণ হয় না। জাতির ইতিহাস ঐতিহ্যের বস্তুনিষ্ঠতা, সত্যনিষ্ঠতা, ধারাবাহিকতা, সামগ্রিকতায় ছেদ পড়লে শিক্ষার কাজটি হয় অনেকটা ভাসমান, যা অন্তরলোকে প্রবেশ করে না। অন্তরজগৎ আলোকিত হয় না, হৃদয় চক্ষু উন্মিলিত হয় না। দেশ প্রেম গড়ে উঠে না। শিক্ষানীতি, শিক্ষাক্রম তথা শিক্ষার সামগ্রিক কার্যক্রমে নিজস্ব সংস্কৃতির ধারাটির প্রবাহমানতা না থাকলে সেই শিক্ষা জাতিকে ভোগবাদী , ব্যক্তিকেন্দ্রিক তথা আতœকেন্দ্রিক ও বাহ্যিক চাকচিক্যে মোহবিষ্ট করে তোলে। যেই শিক্ষা জাতি ব্যবস্থায় শিক্ষায় মৌলিক দিকগুলোর সঠিক অনুশীলন নেই, সেই জাতির জাতিসত্ত¡ার স্বকীয়তা ক্রমে ক্রমে ক্ষয় প্রাপ্ত হয়। এ ক্ষয়িষ্ণুতায় তাদের জাতি সত্ত¡াকে বিলুপ্ত করে দেয়। তাদের মধ্যে দেখা দেয় অন্ধ অনুকরণ ও নিলর্জ্জ অনুসরণ। যা তাদের করে পরনির্ভরশীল ও অন্যের অনুগ্রহের দাসত্বের শৃঙ্খলে করে বন্দী। তাদের মন, মেধা-মনন, অন্তর বাহির সবই পরিপূর্ণভাবে শৃঙ্খলিত হয়। পরিচালিত হয় অন্যের চিন্তা-ভাবনা, ধ্যান-ধারনা ও ইচ্ছা অনিচ্ছা দ্বারা। তাই জাতির প্রকৃত ও সঠিক ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সাথে সম্পর্কবিহীন শিক্ষাক্রম দ্বারা পরিচালিত শিক্ষা ব্যবস্থায় পরিমানগত দিক থেকে শিক্ষার যতই বৃদ্ধি ঘটুক না কেন তাকে প্রকৃত শিক্ষা বলা যায় না। এই ব্যবস্থায় জনগণ যথাযথ শিক্ষিত হয় না। মেধাগত বিকাশ সাধনের মাধ্যমে আতশক্তি অর্জিত হয় না। কাটা খালটি আজ বিশাল রূপসা নদী। যা দেখে জীবনানন্দ দাশ মুগ্ধ হয়ে লিখেছিলেন রূপসা ঘোলা জলে হয়তো কিশোর এক সাদা ছেড়া পালে ডিঙ্গা বায়; রাঙা মেঘ সাঁতরায়ে অন্ধকারে আসিতেছে নীড়ে।রুপসা আর ভৈরব নদীর আলিঙ্গনে সেখান থেকে চলে এসেছে আঠারোবাকী নদীর ¯্ধরা তারি কোল ঘেষে গড়ে উঠেছে কালের স্বাক্ষী হয়ে স্বাধীনতার বিজয় বার্তা নিয়ে মহাপুরুষের অমীয় প্রতক্ষ্য সম্মতিতে বর্তমান সরকারী বঙ্গবন্ধু কলেজ ।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়