(বিজ্ঞ আদালতের কারণদর্শানোর নোটিশ প্রাপ্তির পর ওসি ভূঞাপুর তার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আদালতে কারণদর্শিয়েছে। ভুল মামলা রেকর্ড হওয়ার কারণে মামলার দুইজন আসামীকে গ্রেফতার করা হলো, তারা আর্থিক ক্ষতিগ্রস্থ, সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হলো, তাদের মান সম্মান নষ্ট হলো, অপর দিকে মামলার ১ নং ও ৪ নং এই ভুল রেকর্ড ভুক্ত মামলার আসামী হয়ে একজন মানি লোক হয়ে সুদুর ঢাকা থেকে বিজ্ঞ আদালতে টাঙ্গাইল এসে হাজিরা দিচ্ছে, হয়রানীর সীমা নাই। বিজ্ঞজনদের মতে এদের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া সময়ের দাবী।)
রবিউল আলম রাজু :
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাংচুর মামলার আসামী অনুপ্রবেশকারী দুলাল চকদারের বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদে মিথ্যা মামলা। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রীড নেতাদের চিহ্নিত করে বহিষ্কার করতে হবে।
তারই পরিপ্রেক্ষিতে প্রমাণাদি দলিলাদি সহ একজন বিএনপি’র সার্টিফিকেটধারী হাইব্রীড দুলাল চকদারের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করলে কিছু সুবিধাবাদীরা দুলাল হাইব্রীড জেনেও তাকে বহিষ্কার করছেনা। প্রধানমন্ত্রীর হাইব্রীড নিধনে দুলাল চকদার অধরা থাকলেও তার মিথ্যা মামলায় থেমে যাবে না সাংবাদিকদের কলম।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার অন্যতম সহযোগী খুনী আব্দুস সালাম পিন্টুর সহচর বিএনপি নেতা দুলাল চকদার, যার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাঙ্গাসহ ধর্ষণ, মাদক, গুলি চালানো, চাঁদাবাজি এবং হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মদদ দাতা ও টাঙ্গাইল জেলা ডাকাত সরদার হিসেবেও রয়েছে তার পরিচিতি।
২০১৭ সালে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে পেয়ে বসেছে পদ পদবি। চাঞ্চল্যকর বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে টাঙ্গাইল ভুঞাপুর আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা এমপি তানভীর হাসান ছোট মনিরের নিকট তার বহিস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করেছে একাধিক মিথ্যা মামলা।
তার মিথ্যা মামলায় থেমে যাবে না সাংবাদিকদের কলম। উল্টো হাইব্রীড দুলালকে সহযোগীতা করে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এবং আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। টাঙ্গাইল জেলার ভূঞাপুর থানার মামলা নং- ৫/৫৯, তাং- ২০/১০/২০২০, সময়ঃ ২২.১০ মিনিট। ধারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ২০১৮ এর ২৫(২)/২৯(১)/৩৫(২)। বিঃদ্রঃ ২৫(২)/২৯(১) ধারাদ্বয় অ-আমলযোগ্য ও জামিন যোগ্য ধারা ৩৫(২) অপরাধের সহযোগীতা গত ২২/১০/২০২০ মামলার আসামী রফিকুল ইসলাম এবং জুয়েল ভূঞাপুর থানা পুলিশ কর্তৃক ধৃত হয়।
২৭/১০/২০২০ তারিখ আসামীদ্বয় জামিন হয়। ভূঞাপুর থানা আমলী আদালত হইতে অ-আমল যোগ্য কোন আসামীকে গ্রেফতার করার ক্ষমতা নাই। এখতিয়ার বহির্ভূত ভাবে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
অ-আমল যোগ্য অপরাধ সাধারণ ডায়েরীর মাধ্যমে বিজ্ঞ আদালতে অনুমতি সাপেক্ষে তদন্তপূর্বক ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে বিজ্ঞ আদালতের অনুমতিক্রমে ননজিয়ার মামলা রেকর্ড করা হয়। এই মামলাটির ক্ষেত্রে ওসি ভূঞাপুর এখতিয়ার বহির্ভূত ভাবে এজাহার প্রাপ্ত হইয়া এই মামলা রেকর্ড করেই মামলার আসামী দুইজন রফিকুল এবং জুয়েলকে গ্রেফতার করে। ২৭/১০/২০২০ ইং তারিখ ধৃত আসামীদের জামিন শুনানি আনতে বিজ্ঞ আদালত সংশ্লিষ্ট আইনে ধারা দুটি বিশ্লেষণ পূর্বক তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। তৎসঙ্গে এখতিয়ার বহির্ভূত ভাবে মামলার রেকর্ড ও আসামীদ্বয়কে গ্রেফতারের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানার ওসি রাশেদুল ইসলামকে এখতিয়ার বহির্ভূত কাজ করায় বিজ্ঞ আদালত কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন।
পরবর্তীতে মামলার ১ নং আসামী দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ’র প্রকাশক ও সম্পাদক আব্দুল্লাহ্ আল মামুন এবং ৪ নং আসামী রবিউল আলম রাজু ষ্টাফ রিপোর্টার। টাঙ্গাইলস্থ ভূঞাপুর থানা ২৪/১১/২০২০ ইং তাং জামিনে প্রাপ্ত হন। জানা যায়, কারণদর্শানোর নোটিশ প্রাপ্তির পর ওসি ভূঞাপুর তার ভুলের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন। সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞ আদালতে কারণদর্শিয়েছে। ভুল মামলা রেকর্ড হওয়ার কারণে মামলার দুইজন আসামীকে গ্রেফতার করা হলো, তারা আর্থিক ক্ষতিগ্রস্থ, সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন হলো, তাদের মান সম্মান নষ্ট হলো, অপর দিকে মামলার ১ নং ও ৪ নং এই ভুল রেকর্ড ভুক্ত মামলার আসামী হয়ে একজন মানি লোক হয়ে সুদুর ঢাকা থেকে বিজ্ঞ আদালতে টাঙ্গাইল এসে হাজিরা দিচ্ছে, হয়রানীর সীমা নাই।
ভূঞাপুর গোবিন্দাসী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হাইব্রীড দুলাল চকদারের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। টাঙ্গাইল ভূঞাপুর-গোবিন্দাসীর লোকজন মজা করে বলেন, যেদিকে যাবেন সেদিকেই চকদারের দূর্নীতি। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নতুন করে তার ব্যাপারে খোজ খবর নিতে শুরু করেছে। বিভিন্ন সময় প্রকাশিত খবরের ভিত্তিতে দুদকও খোজ নিচ্ছে। আর দলের ভেতর থেকেও দাবী উঠেছে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের।
বিএনপি ক্ষমতায় থাকা কালীন ওতপ্রোতভাবে বিএনপি’র একনিষ্ঠ সার্টিফিকেটধারী কর্মী হিসেবে বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসার মাধ্যমে কিছু অর্থবিত্ত গড়েন। কখনই আওয়ামীলীগ এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী কোন সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন না। অথচ এখন আওয়ামীলীগের নেতা হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেয়। অল্প দিনে ভাগিয়ে নিয়েছেন আওয়ামীলীগের একটি পদ। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার অন্যতম সহযোগী খুনী আব্দুস সালাম পিন্টুর সহচর বিএনপি নেতা দুলাল চকদার, যার বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাঙ্গাসহ ধর্ষণ, মাদক, গুলি চালানো, চাঁদাবাজি এবং হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের মদদ দাতা ও টাঙ্গাইল জেলা ডাকাত সরদার হিসেবেও রয়েছে তার পরিচিতি। ২০১৭ সালে বিএনপি থেকে আওয়ামীলীগে যোগ দিয়ে পেয়ে বসেছে পদ পদবি।
চাঞ্চল্যকর বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চেয়ে টাঙ্গাইল ভুঞাপুর আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীরা এমপি তানভীর হাসান ছোট মনিরের নিকট তার বহিস্কারের দাবি জানিয়ে আসছেন। ইতিমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ দেশের সকল শীর্ষ স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা ও সকল প্রশাসনের প্রধান কর্মকর্তার বরাবর দুলাল চকদারের অপকর্মের ফিরিস্তি সহ প্রেরণ করেছেন মুক্তিযোদ্ধারা। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হওয়ায়, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে দায়ের করেছে মিথ্যা মামলা। তার মিথ্যা মামলায় থেমে যাবে না সাংবাদিকদের কলম।
আওয়ামীলীগের হাইব্রিড দুলাল হোসেন চকদার একজন বিএনপি’র সার্টিফিকেটধারী নেতা হওয়ার পরেও সে কিভাবে গোবিন্দাসী ইউনিয়নের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হয়। বৃহত্তর টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এবং (ভুঞাপুর-গোপালপুর) টাঙ্গাইল-২’র সংসদ সদস্য তানভীর হাসান ছোট মনির কিভাবে এই দায়িত্ব এড়াতে পারেন এবং দুলাল চকদার এখনো কেন বহিষ্কার হচ্ছে না এমনটাই দাবী তুলেছে বৃহত্তর টাঙ্গাইলের বীর মুক্তিযোদ্ধা সহ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের অনেক প্রবীণ নেতারা। এমপি তানভীর হাসান ছোট মনির বঙ্গবন্ধুর আদর্শের রাজনীতি করেন। তার এই আদর্শের মধ্যে অনুপ্রবেশকারী দুলাল চকদারের অবস্থান বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের মতে বিষফোঁড়ার মতো। যা এক সময় বিস্ফোরিত হয়ে টাঙ্গাইল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে ফাটল ধরাতে পারে।
এ বিষয় নিয়ে দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ’র সাথে কথা হয় টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক জনাব জেহেরুল ইসলাম এমপি’র সাথে। তিনি জানান, আমিও শুনেছি দুলাল অন্যদল সমর্থন করে। বিএনপি তাকে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছে, সে বিএনপি’র একনিষ্ঠ কর্মী ছিল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি প্রমাণ হয় তাহলে আমরা তাকে সাংগঠনিক ভাবে বহিষ্কার করব। সে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে কোন পদ-পদবী বহন করতে পারবে না। শুধু মাত্র সমর্থনকারী হিসেবে থাকতে পারবে। গোবিন্দাসী মূল ধারার আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের ভাষ্য কে এই দুলাল চকদার? সে ছিল বিএনপি, কার হাত ধরে সে আওয়ামীলীগে প্রবেশ করলো বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
বেশ কিছুদিন যাবৎ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা এবং অনলাইন মিডিয়ায় দুলাল চকদারের দূর্নীতি নিয়ে এবং বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে বিএনপি’র একজন স্বীকৃতি প্রাপ্ত নেতা হয়ে কিভাবে অনুপ্রবেশ করে আবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে মীর জাফরের মতো কাজ করে টাঙ্গাইল ভূঞাপুর আওয়ামীলীগের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্বের সৃষ্টি করেছে। এই বিষয়টি মূল ধারার আওয়ামীলীগ, যুবলীগ এবং ছাত্রলীগের সামনে আসলে তারা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় পর্যায়ে বিষয়টি তুলে ধরার নিমিত্তে হাইব্রিড দুলাল চকদারের অপকর্মের প্রচার প্রচারণা সমর্থন করে। তার ভিত্তিতে পূর্বেও যেমন হাইব্রীড দুলাল চকদার একেরপর এক আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে মামলা করে হয়রানি করেছে।
ঠিক তেমনই ভাবে নিজের অন্যায়কে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার ছলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ভুল বুঝিয়ে ভূঞাপুর-গোপালপুরের অভিভাবক তানভীর হাসান ছোট মনিরকে বিভ্রান্ত করে এবং সাথে সাথে চৌকস পুলিশ সুপারকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভূঞাপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করে এবং যুবলীগ ও ছাত্রলীগ নেতা মোঃ রফিকুল ইসলাম এবং মোঃ জুয়েলকে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করায়। তাদের গ্রেফতারের সংবাদ পেয়ে গোবিন্দাসী থেকে শুরু করে বৃহত্তর ভূঞাপুরের সকল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা থানায় যায় এবং তাদের পক্ষে অবস্থান নেয়। অবশেষে মহামান্য আদালত থেকে মোঃ রফিকুল ইসলাম ও মোঃ জুয়েল জামিনে বের হলে সকলের মাঝে ফিরে আসে স্বস্তি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সোপানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মতো একটি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ ও আদর্শের উজ্জ্বল দিগন্তে কোন অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিডদের শকুনী আগ্রাসন প্রভাব ফেলতে পারবে না। ইতিমধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে অনুপ্রবেশকারী হাইব্রিড দুলাল চকদারের দূর্নীতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের জের ধরে দুলাল চকদার ৫৭ ধারায় মিথ্যা মামলা করলে এবং থানা কর্তৃপক্ষ মিথ্যা মামলাটি গ্রহণ করলে ভূঞাপুর বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ সহ সচেতন নাগরিকদের মধ্যে বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়।
এমনকি অফিসার ইনচার্জের এরকম খাম খেয়ালীপনা এবং দুলাল চকদারের সাথে গোপন আতাতের কোন বিষয় আছে কিনা খতিয়ে দেখার প্রশ্ন উঠেছে। ইতিমধ্যে দুলাল চকদার কিছু ভূইফোঁড় পত্রিকায় নিজের নামে সাধুবাদ লিখালে নগদ অর্থ খরচ করে প্রতিবাদ দিলেই কলঙ্গ মুছে ফেলা যায় না। তার পরেও দুলাল চকদার এখনো কিভাবে গোবিন্দাসী ইউনিয়নের বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদকের পদে বহাল আছে, বিষয়টি বোধগম্য নয় মূল ধারার আওয়ামীলীগের।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কুসুম বাগানে কোন হুতুম প্যাঁচার জায়গা নেই। বেশ অনেক দিন যাবৎ গোবিন্দাসী আওয়ামীলীগে যেভাবেই হোক দুলাল চকদার অনুপ্রবেশ করে এমপি ছোট মনির সহ জনপ্রিয় বঙ্গবন্ধুর প্রকৃত সৈনিকদের নাম বিক্রি করে নিজের স্বার্থ সিদ্দি করে অবৈধভাবে অর্থবিত্তের মালিক হয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ক্ষতিসাধনে সচেষ্ট ভূমিকা রেখে আসছে এই দুলাল চকদার।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply