মীর আলাউদ্দিন ঃ মানুষ সমাজবদ্ধ ভাবে যুগযুগ ধরে বসবাস করে আসছে,সুখ শান্তিতে থাকার জন্য মানুষের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকে মৃত্যূর পূর্ব মূর্হুত পর্যন্ত।কম বেশি ইতিহাস নেই এমন মানুষ খুব কমই আছে,একটু বয়সের অনেক ব্যবধান সত্ত্বেও,পূর্বে স্ত্রী সন্তান আছে জেনে ও ঢাকা মেরুল বাড্ডার ৬৫ বছরের বৃদ্ধ হাজী সেলিম মিয়ার ২য় স্ত্রী হয়ে ৮ বছর আগে ইসলামী শরীয়ত মোতাবেক বিবাহে আবদ্ধ হয়ে আসে মোসাঃ বিউটি আক্তার। বিবাহের পর পর কিছুদিন যেতে না যেতেই হাজী সেলিম মিয়ার আসল ভংয়ঙ্কর চেহারা দেখতে পায়। বিউটি আক্তার একমাত্র প্রতিবন্ধি ছেলে নিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে, প্রতিদিন গালমন্দ, ঝগড়া, কথায় কথায় গায়ে হাত তোলা হাজী সাহেবের প্রতিদিনের রুটিন হয়ে যায়।নিজের জমানো টাকা আর হাজী সাহেবের সহযোগীতায় বিবাহের প্রথম দিকে একটি ফ্ল্যাট বিউটির নামে ক্রয় করা হয়।এই ফ্ল্যাটটিই এখন বিউটির জীবন মরনের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। হাজী সেলিম ব্যক্তিগত ভাবে আট দশটি বাড়ির মালিক হওয়া সত্ত্বেও বিউটিকে হুমকি দিচ্ছে ফ্ল্যাটটি খালি করে ছেড়ে যাবার জন্য। এর জন্য বিউটিকে বেশ কয়েকবার মারাক্তক ভাবে আঘাতের ফলে ঢাকা মেডিকেলে ভর্তি হইতে হয় বিউটিকে। ইতিমধ্যে এ বিষয়ে বাড্ডা থানায় জিডি করা হয় যাহার জিডি নং ১৬৯৯ তাং -১৯-১১-২০১৭ ইং। বাড্ডা থানার এস আই তন্ময় রুদ্র পালের সাথে কথা বলে জানা যায় তারা বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবে।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply