মীর আবু বকরঃ
সাতক্ষীরায় আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা কার্যক্রম আওতায় উন্মুক্ত পদ্ধতিতে প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী বাছাই সম্পন্ন হয়েছে।
সদর উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয়ের বাস্তবায়নে সদরের ঝাউডাঙ্গা ও বল্লী ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে সকাল ১০ টা-বেলা ২ টা পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সম্মেলন কক্ষে সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ শহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা তিনি বলেন, প্রকৃত প্রতিবন্ধীদের বাছাই করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ এসেছি। এখানে আসার পূর্বেই মাইকিং সহ প্রচারের মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের ইউনিয়ন পরিষদের উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়েছে।
উন্মুক্ত পরিবেশে প্রতিবন্ধীদের যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। পরে কোন ভুক্তভোগী যেন অভিযোগ করতে না পারে। এটি শুধুমাত্র অসচ্ছল অসহায় প্রতিবন্ধীদের জন্য। প্রতিবন্ধীদের উপজেলা পরিষদের যেতে কষ্ট হবে সেটি বিবেচনা করেই আপনাদের পাশে এসেছি। উপজেলা পরিষদের উদ্দেশ্য প্রকৃত ভুক্তভোগী যেন প্রতিবন্ধী ভাতা পান। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ যেন ব্যাহত না হয়।
প্রতিবন্ধী যাচাই-বাছাই কাজে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করছে ইউনিয়ন পরিষদ। পর্যায়ক্রমে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ১৪ ইউনিয়ন পরিষদের এই কার্যক্রম মাধ্যমে প্রতিবন্ধী বাছাই করা হবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম,বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান এড মহিদুল ইসলাম, ঝাউডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আজমল হোসেন।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সমাজসেবা কার্যালয়ের ফিল্ড সুপার ভাইজার পথিক কুমার,ঝাউডাঙ্গা সমাজ কর্ম সুভাশিষ সরকার রাহুল,বল্লী শাহীন আরা বেগম সহ সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও সচিব, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। বল্লী ইউনিয়ন পরিষদের ভাতাভোগীর জন্য ১০৮ জন আবেদন পত্র সহ উপস্থিত হন। পরে যাচাই বাছাই করে ৭৮ জনকে ভাতাভোগীর তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের ভাতাভোগীর জন্য ১৩৮ জন আবেদন পত্র সহ উপস্থিত হন। পরে যাচাই বাছাই করে ৯১ জনকে ভাতাভোগীর তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
মীর আবু বকরঃ সাতক্ষীরায় আগামী ২০২২-২৩ অর্থবছরে অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা কার্যক্রম আওতায় উন্মুক্ত পদ্ধতিতে প্রতিবন্ধী ভাতাভোগী বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। সদর উপজেলার সমাজসেবা কার্যালয়ের বাস্তবায়নে সদরের ঝাউডাঙ্গা ও বল্লী ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে গতকাল সকাল ১০ টায় বেলা ২ টা পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের সম্মেলন কক্ষে সদর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার শেখ শহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতেমা তুজ জোহরা তিনি বলেন, প্রকৃত প্রতিবন্ধীদের বাছাই করার জন্য ইউনিয়ন পরিষদ এসেছি। এখানে আসার পূর্বেই মাইকিং সহ প্রচারের মাধ্যমে প্রতিবন্ধীদের ইউনিয়ন পরিষদের উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়েছে। উন্মুক্ত পরিবেশে প্রতিবন্ধীদের যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। পরে কোন ভুক্তভোগী যেন অভিযোগ করতে না পারে। এটি শুধুমাত্র অসচ্ছল অসহায় প্রতিবন্ধীদের জন্য। প্রতিবন্ধীদের উপজেলা পরিষদের যেতে কষ্ট হবে সেটি বিবেচনা করেই আপনাদের পাশে এসেছি। উপজেলা পরিষদের উদ্দেশ্য প্রকৃত ভুক্তভোগী যেন প্রতিবন্ধী ভাতা পান। বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ যেন ব্যাহত না হয়। প্রতিবন্ধী যাচাই-বাছাই কাজে সর্বাত্মকভাবে সহযোগিতা করছে ইউনিয়ন পরিষদ। পর্যায়ক্রমে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় ১৪ ইউনিয়ন পরিষদের এই কার্যক্রম মাধ্যমে প্রতিবন্ধী বাছাই করা হবে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কোহিনুর ইসলাম,বল্লী ইউপি চেয়ারম্যান এড মহিদুল ইসলাম, ঝাউডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আজমল হোসেন। অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সমাজসেবা কার্যালয়ের ফিল্ড সুপার ভাইজার পথিক কুমার,ঝাউডাঙ্গা সমাজ কর্ম সুভাশিষ সরকার রাহুল,বল্লী শাহীন আরা বেগম সহ সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের ইউপি সদস্য ও সচিব, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। বল্লী ইউনিয়ন পরিষদের ভাতাভোগীর জন্য ১০৮ জন আবেদন পত্র সহ উপস্থিত হন। পরে যাচাই বাছাই করে ৭৮ জনকে ভাতাভোগীর তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের ভাতাভোগীর জন্য ১৩৮ জন আবেদন পত্র সহ উপস্থিত হন। পরে যাচাই বাছাই করে ৯১ জনকে ভাতাভোগীর তালিকা অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এই সাইটের কোন লেখা কপি পেস্ট করা আইনত দন্ডনীয়
Leave a Reply